সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে একযোগে শুরু হয় পরীক্ষা। এতে পটুয়াখালীর ৫৯টি কেন্দ্রে ৩১ হাজার ২২ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছে।
বাংলানিউজকে জেলা প্রশাসক মো. মতিউল ইসলাম চৌধুরী বলেন, দেশের অগ্রগতি ও উন্নয়নের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় সব কাজে আধুনিক ও তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর হচ্ছে। পাবলিক পরীক্ষার পরিবেশ সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ করতে বিভিন্ন ইনোভেশন উদ্যোগ নিয়েছি। এতে শিক্ষার মান বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সবার আস্থা অর্জন করা সম্ভব হবে। তাই পটুয়াখালীর সব পরীক্ষা কেন্দ্রের কক্ষ এখন শতভাগ সিসি ক্যামেরার আওতায়।
জেলা প্রশাসনের ইনোভেশন দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং স্কুল ও কলেজ কর্তৃপক্ষের যৌথ উদ্যোগে এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
এছাড়াও প্রতিদিন উপজেলা পর্যায়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজস্ব মামুনুর রশীদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক হেমায়ত উদ্দিন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াউর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শিক্ষা ও আইসিটি জিএম সরফরাজ মনিটরিং করেছেন।
প্রতিটি কেন্দ্রে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও একজন করে ট্যাগ অফিসার কাজ করছেন। রয়েছেন মেডিক্যাল ও পুলিশ এবং সাদা পোষাকের পুলিশ সদস্যরা।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াউর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, পরীক্ষার কেন্দ্রগুলোতে আগে ছোট-খাটো সমস্যা ছিল। সিসি ক্যামেরা বসানোর ফলে সেগুলো ঘটবে না বলে আমার বিশ্বাস।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শিক্ষা ও আইসিটি জিএম সরফরাজ বাংলানিউজকে বলেন, পটুয়াখালীতে এবার এসএসসি’র জন্য ৩০টি কেন্দ্রে ২১ হাজার ৫১৩ জন, দাখিলের ১৭টি কেন্দ্রে ৭ হাজার ৫৮৬ জন এবং এসএসসি ভোকেশনালে ১২টি কেন্দ্রে ১ হাজার ৯২৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৩, ২০২০
এসআরএস