বৃহস্পতিবার (৯ জুলাই) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক মানববন্ধন থেকে এসব দাবি জানায় সংগঠনটি। সংগঠনটির কেন্দ্রীয় মহাসচিব সাফায়েত হোসেন এর সঞ্চালনায় মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন কেন্দ্রীয় চেয়ারম্যান ইকবাল বাহার চৌধুরী।
নিজ বক্তব্যে ইকবাল বাহার চৌধুরী বলেন, ৬০ হাজার কিন্ডারগার্টেন বাঁচলে ১০ লাখ শিক্ষক ও তাদের পরিবার বাঁচবে। আমাদের কোন কোন শিক্ষক এখন রিক্সা চালাচ্ছেন, মুদি দোকানদার হিসেবে কাজ করছেন। কেউ কেউ অভাব সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করেছেন। আমাদের পিঠ দেয়ালে ঢেকে গেছে।
দাবিগুলো তুলে ধরে ইকবাল বাহার বলেন, আমাদের ব্যাংক থেকে সহজ শর্তে লোন দেওয়া হোক। আমরা টাকা ফিরিয়ে দেবো। এই সময়ে আমাদের কোন আয় নেই। আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলোর গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ বিল মওকুফ করা হোক। আমাদের জন্য আলাদা মন্ত্রণালয় করা হোক। পিএসসি-এর মতো জেএসসি এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র হিসেবে আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে নেওয়া হোক। আর নিয়মিতভাবে যাচাই বাছাই এর প্রেক্ষিতে নতুন প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিবন্ধন দেওয়া হোক। আমাদের দাবিগুলো মানবিক। আমরা প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
সংগঠনটির শিক্ষা সচিব আব্দুল ওদুদ বলেন, তিন জন পারে জাতিকে গড়ে তুলতে। মা, বাবা এবং শিক্ষক। তাই শিক্ষক বাঁচলে জাতি বাঁচবে। আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো বেসরকারি মালিকানার। আমাদের বাঁচতে দেওয়া হোক।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৯ ঘণ্টা, জুলাই ০৯, ২০২০
এসএইচএস/জেআইএম