ঢাকা, শনিবার, ২৮ বৈশাখ ১৪৩১, ১১ মে ২০২৪, ০২ জিলকদ ১৪৪৫

শিক্ষা

বৈসাবি উৎসবের শুভেচ্ছা জানালেন ঢাবি উপাচার্য

ইউনিভার্সিটি করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৭০১ ঘণ্টা, এপ্রিল ১১, ২০২২
বৈসাবি উৎসবের শুভেচ্ছা জানালেন ঢাবি উপাচার্য

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: বৈসুক, সাংগ্রাই, বিজু, বিষু, চাংক্রান্ত ও বিহু উৎসব উপলক্ষে চাকমা, ত্রিপুরা, মারমা, তঞ্চঙ্গ্যা, মোরং, অহমিয়া আদিবাসী সম্প্রদায়সহ সবার সুখ, শান্তি, মঙ্গল ও সমৃদ্ধি কামনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।  

সোমবার (১১ এপ্রিল) এক শুভেচ্ছা বাণীতে বলেন, বৈসাবি উৎসবসহ অন্যান্য সম্প্রদায়ের উৎসব পাহাড়ি জনপদের অন্যতম প্রধান আনন্দ-উৎসব।

আদিকাল থেকেই পাহাড়ে বসবাসরত সব আদিবাসী সম্প্রদায় বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে এসব উৎসব পালন করে আসছে। বাংলা বছরের শেষ দুদিন ও নববর্ষের দিন এ উৎসব পালন করা হয়। এসব উৎসব উপলক্ষে প্রতিবছর আদি জনপদে নব আনন্দে জাগে মহা মিলনমেলা। দল বেঁধে ঘুরে বেড়ানো, ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা, জলকেলিসহ আনন্দদায়ক নানা আয়োজনের এ উৎসবের মধ্য দিয়ে পুরনো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে স্বাগত জানানো হয়। মূলত: বৈসুক, সাংগ্রাই, বিজু, বিষু, চাংক্রান্ত ও বিহু উৎসবের রয়েছে এক সর্বজনীন অসাম্প্রদায়িক আবেদন। এসব আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। এসব ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও বিকাশে সংশ্লিষ্টদের সহযোগিতা অত্যাবশ্যক বলে উপাচার্য মনে করেন।

উপাচার্য তিন দিনব্যাপী আদি জনপদে এ জাঁকজমকপূর্ণ উৎসবের সব আয়োজনের সফলতা কামনা করেন। নতুন বছরে সব ভেদাভেদ ভুলে সবাই সাম্য, মৈত্রী, সম্প্রীতি ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ থাকবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এসব উৎসব জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবার জীবনে নতুন আশা ও সম্ভাবনা জাগিয়ে উন্নয়ন, সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি সাধিত হবে বলে উপাচার্য প্রত্যাশা করেন।

বাংলাদেশ সময়: ১৭০০ ঘণ্টা, এপ্রিল ১১, ২০২২
এসকেবি/আরবি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।