ঢাকা, বুধবার, ১১ বৈশাখ ১৪৩১, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

নির্বাচন ও ইসি

মোমবাতি-হাতপাখা নিয়ে রোববার বসছে নির্বাচন কমিশন

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৩৪৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ৯, ২০১৭
মোমবাতি-হাতপাখা নিয়ে রোববার বসছে নির্বাচন কমিশন

ঢাকা: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ধারাবাহিক সংলাপের অংশ হিসেবে এবার বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র বসছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। 

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নুরুল হুদার সভাপতিত্বে রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) ইসির সভাকক্ষে দল দু’টির সঙ্গে যথাক্রমে বেলা ১১টায় এবং বেলা ৩টায় সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।
 
সংস্থাটির জনসংযোগ পরিচালক এসএম আসাদুজ্জামান বাংলানিউজকে জানান, ১০ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট (মোমবাতি প্রতীক), বিকেল ৩টায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র (হাতপাখা প্রতীক) সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।


 
১২ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস (রিকশা), বিকেল ৩টায় ইসলামী ঐক্যজোট (মিনার) এবং ১৪ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি (হাতঘড়ি) এবং বিকেল ৩টায় ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশ (চেয়ার) এর সঙ্গে সংলাপে বসবে নির্বাচন কমিশন।
 
এছাড়া ১৭ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলন (চাবি), বিকেল ৩টায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টিকে (কাঁঠাল) ডেকেছে নির্বাচন কমিশন। ১৮ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ (গাভী), বিকেল ৩টায় প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দলক-পিডিপিকে (বাঘ) সময় দিয়েছে সংস্থাটি। ২০ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় গণফ্রন্ট (মাছ), বিকেল ৩টায় গণফোরাম (উদীয়মান সূর্য) এবং ২১ সেপ্টেম্বর বেলা ১১ টায় জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ (খেজুর গাছ) এবং বিকেল ৩ টায় ন্যাশনাল পিপলস পার্টিকে-এনপিপিকে (আম) ডেকেছে সংস্থাটি।
 
গত ৩১ জুলাই সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে এবং ১৬ ও ১৭ আগস্ট গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সংলাপে বসেছিল ইসি। এরপর গত ২৪ আগস্ট থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করে নির্বাচন কমিশন। ইতিমধ্যে ছয়টি দলের সঙ্গেও সংলাপ শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন।
 
সংলাপে এ পর্যন্ত কয়েক ডজন সুপারিশ এসেছে। সেনা মোতায়েন, না ভোটের প্রবর্তন, প্রবাসে ভোটারধিকার প্রয়োগ, জাতীয় পরিষদ গঠন, নির্দলীয় নির্বাচনকালীন সরকার, নির্বাচনের সময় সংসদ ভেঙ্গে দেওয়া, রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহার ও নির্বাচনকালীন সময়ে ইসির অধীনে জনপ্রশাসন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা ইত্যাদি সুপারিশগুলোর মধ্যে অন্যতম।
 
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১০, ২০১৭
ইইউডি/বিএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।