রোববার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দ্বিতীয়দফা সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।
এসময় সারাদেশে কেন্দ্র দখল, এজেন্ট কেন্দ্র থেকে বের করা দেওয়া ও প্রবেশে বাধা দেওয়ার অভিযোগ করে রিজভী বলেন, এ পর্যন্ত আমাদের দু’জন নেতাকে হত্যা করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, স্থানীয়ভাবে কারা ভোট বর্জন করেছেন সেটা আমাদের জানা নেই। তবে আমরা শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে থাকার ঘোষণা আগেই দিয়েছি। তবে বলতে চাই, শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে, জনগণ ভোট দিতে পারবে এটা মনে করার কোনো কারণ নেই।
তিনি বলেন, সারাদেশ থেকে খবর আসছে কেন্দ্র দখল করে নৌকায় সিল মারা হচ্ছে। নোয়াখালী-৫ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ নিজে ভোট দিতে পারেননি। এসময় সারাদেশে দেড় শতাধিক আসনে ভোটের অনিয়মের চিত্র তুলে ধরেন রিজভী।
এবার রাত থেকেই ভোট জালিয়াতি শুরু হয়েছে দাবি করে রিজভী বলেন, অগণতান্ত্রিক অবৈধ সরকারের চক্ষুলজ্জাও মুছে দিয়েছে। আগে রাত ৩/৪ টার দিকে ব্যালট বাক্স ভরলেও এবার সন্ধ্যা রাত থেকেই শুরু করেছে। ৩৫/৪০ শতাংশ ভোট রাতেই ভরেছে। এ ক্ষেত্রে বিজিবি-র্যাব-পুলিশ ও আওয়ামী সন্ত্রাসীরা একপক্ষ। আর সাধারণ মানুষ একপক্ষ।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩০, ২০১৮
এমএইচ/ওএইচ/