রোববার (৩০ ডিসেম্বর) রাতে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক তপন কুমার বিশ্বাস বিজয়ী ৪ প্রার্থীর নাম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করেন।
বাগেরহাট-১ (চিতলমারী, মোল্লাহাট ও ফকিরহাট) আসনে ১১০টি কেন্দ্রে শেখ হেলাল উদ্দিন ২ লাখ ৫২ হাজার ৬৪৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
এছাড়া এ আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. লিয়াকত আলী শেখ ৩ হাজার ২৪৮ ভোট এবং বাংলাদেশ মুসলিম লীগের এম ডি শামসুল হক ১৮৭ ভোট পেয়েছেন।
বাগেরহাট-২ (সদর ও কচুয়া) আসনে ১১৯টি কেন্দ্রে শেখ তন্ময় ২ লাখ ২১ হাজার ২১২ ভোট পেয়েছেন জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী জেলা বিএনপির সভাপতি এমএ সালাম ৪ হাজার ৫৯৭ ভোট পেয়েছেন।
এছাড়া সিপিবি’র সেকেন্দার আলী খান ১৯০, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. আব্দুল আউয়াল ৬২৯, জাকের পার্টির খাঁন আরিফুর রহমান ৪৮৯, স্বতন্ত্র প্রার্থী আজমল হোসেন ২৫৪ এবং স্বতন্ত্র-শেখ রেজাউর রহমান মন্টু ৩১৬ ভোট পেয়েছেন।
বাগেরহাট-৩ (মোংলা-রামপাল) আসনে ৯৬টি কেন্দ্রে হাবিবুন নাহার পেয়েছেন ১ লাখ ৭৫ হাজার ৭৯৯ ভোট নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াদুদ সেখ (জামায়াতের জেলা নায়েবে আমির) পেয়েছেন ১৩ হাজার ৪৭৫ ভোট। এছাড়া এ আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাও. শাহজালাল সিরাজী ২ হাজার ৬৯, জাকের পার্টির মো. রেজাউল শেখ ১৭৭ এবং জাতীয় পার্টি (এরশাদ)-মো. সেকেন্দার আলী মনি ২৫৫ ভোট পেয়েছেন।
বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলা) আসনে ১৪৩টি কেন্দ্রে ডা. মোজাম্মেল হোসেন ২ লাখ ৪৭ হাজার ৯৪১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। এ নিয়ে তিনি পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন। এ আসনে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদ ২ হাজার ২৪২ ভোট পেয়েছেন।
এছাড়া এ আসনে ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী অধ্যক্ষ আব্দুল আলিম ২ হাজার ২৪২, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনফ)-র-মো. রিয়াদুল ইসলাম ২১৬, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির মো. শরিফুজ্জামান তালুকদার ২৮৫ এবং জাতীয় পার্টি (এরশাদ)-র সোমনাথ দে ৯৬৭ ভোট পেয়েছেন।
এর আগে, সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোট গ্রহণ চলে।
বাংলাদেশ সময়: ০৬১৮ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৮
এনটি