এদের মধ্য পটুয়াখালী-১ আসনে আওয়ামী লীগ ব্যতীত পাঁচ প্রার্থী; পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে তিন প্রার্থ; পটুয়াখালী-৩ (দশমিনা-গলাচিপা) আসনে তিন প্রার্থী ও পটুয়াখালী-৪ (কলাপাড়া-রাঙ্গাবালী) আসনের পাঁচ প্রার্থী।
সোমবার (৩১ ডিসেম্বর) জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. মোতিউল ইসলাম চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
নির্বাচনী নীতিমালায় একজন প্রার্থী নির্বাচনে মোট বৈধ ভোটের আট ভাগের এক ভাগ ভোট না পেলে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়ার বিধান রয়েছে।
নিয়মানুযায়ী জামানত বাজেয়াপ্ত প্রার্থীরা হলেন-
পটুয়াখালী-১ আসনে বিএনপির ধানের শীষের প্রার্থী ও সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, হাতপাখার প্রার্থী আলতাফুর রহমান, গোলাপ ফুলের প্রার্থী আবদুর রশিদ, আম মার্কার প্রার্থী মো. সুমন সন্যামত এবং কাস্তের প্রার্থী আবদুল মোতালেব।
পটুয়াখালী-২ আসনে হাতপাখার মো. নজরুল ইসলাম, ধানের শীষের সালমা আলম ও কাস্তের প্রার্থী শাহাবুদ্দিন।
পটুয়াখালী-৩ আসনে হাতপাখার কামাল খান, ধানের শীষের গোলাম মাওলা রনি, লাঙলের প্রার্থী মো. সাইফুল ইসলাম।
পটুয়াখালী-৪ আসনে হাতপাখার প্রার্থী হাবিবুর রহমান, মিনার প্রতীকে আবদুর রহমান শাহ আলম, ধানের শীষ প্রার্থী এবিএম মোশারেফ, লাঙলের প্রার্থী আনোয়ার হোসেন ও মই প্রতীকের জহিরুল আলম।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৮
এসআরএস