দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এসে সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের কাছে মনোনয়নপত্রগুলো জমা দেন।
গত ৩ ফেব্রুয়ারি (রোববার) নির্বাচন কমিশন সংরক্ষিত নারী আসনের নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে।
মনোনয়নপত্র দাখিল করা প্রার্থীরা হলেন- ঢাকা থেকে শিরীন আহমেদ, জিন্নাতুল বাকিয়া, শবনম জাহান শিলা, সূবর্ণা মোস্তফা ও নাহিদ ইজহার খান, চট্টগ্রাম থেকে খাদিজাতুল আনোয়ার ও ওয়াশিকা আয়েশা খানম, কক্সবাজার থেকে কানিজ ফাতেমা আহমেদ, খাগড়াছড়ি থেকে বাসন্তি চাকমা, কুমিল্লা থেকে আঞ্জুম সুলতানা ও আরমা দত্ত, ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম, গাজীপুর থেকে শামসুন্নাহার ভূঁইয়া ও রুমানা আলী, বরগুনা থেকে সুলতানা নাদিরা, জামালপুর থেকে হোসনে আরা, নেত্রকোণা থেকে হাবিবা রহমান খান ও জাকিয়া পারভীন খানম, পিরোজপুর থেকে শেখ এ্যানী রহমান, টাঙ্গাইল থেকে অপরাজিতা হক ও খন্দকার মমতা হেনা লাভলী, সুনামগঞ্জ থেকে শামীমা আক্তার খানম, মুন্সিগঞ্জ থেকে ফজিলাতুন্নেছা, নীলফামারী থেকে রাবেয়া আলী, নরসিংদী থেকে তামান্না নুসরাত বুবলী, গোপালগঞ্জ থেকে নার্গিস রহমান, ময়মনসিংহ থেকে মনিরা সুলতানা, ঝিনাইদহ থেকে খালেদা খানম, বরিশাল থেকে সৈয়দা রুবিনা মিরা, পটুয়াখালী থেকে কানিজ সুলতানা, খুলনা থেকে অ্যাডভোকেট গ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকার, দিনাজপুর থেকে জাকিয়া তাবাসসুম, নোয়াখালী থেকে ফরিদা খানম সাকী, ফরিদপুর থেকে রুশেমা বেগম, কুষ্টিয়া থেকে সৈয়দা রাশেদা বেগম, মৌলভীবাজার থেকে সৈয়দা জোহরা আলাউদ্দিন, রাজশাহী থেকে আদিবা আনজুম মিতা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ফেরদৌসী ইসলাম জেসী, শরিয়তপুর থেকে পারভীন হক শিকদার, রাজবাড়ী থেকে খোদেজা নাসরীন আক্তার হোসেন, মাদারীপুর থেকে তাহমীনা বেগম, পাবনা থেকে নাদিয়া ইয়াসমিন জলি ও নাটোর থেকে রত্না আহমেদ।
ইসির তফসিল অনুযায়ী সংরক্ষিত নারী আসনে ভোট আগামী ৪ মার্চ। সোমবার মনোনয়ন দাখিল পর্ব শেষ হওয়ার মঙ্গলবার (১২ ফেব্রুয়ারি) হবে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি (শনিবার)।
ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ জানিয়েছেন, আসন প্রতি একজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করায় ভোটের প্রয়োজন হবে না। এর ফলে ১৬ ফেব্রুয়ারি প্রার্থিতা প্রত্যাহারের দিনই এমপিরা নির্বাচিত ঘোষিত হবেন।
যতো সংখ্যক সংরক্ষিত আসন রয়েছে তাতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ৪৩টি, জাতীয় পার্টি ৪, বিএনপি ১, ওয়ার্কার্স পার্টি ১ ও অন্যদের মধ্যে স্বতন্ত্র ৩টি আসনের বিপরীতে একটি আসনে প্রাথী দিতে পারবে। বিএনপি শপথ নেওয়ার পর প্রার্থী দিতে পারবে। এর আগে এ আসন স্থগিত থাকবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১১, ২০১৯
ইইউডি/জেডএস