রোববার (২৪ মার্চ) রাতে সংশ্লিষ্ট উপজেলার রিটার্নিং কর্মকর্তারা এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
বেসরকারিভাবে পাওয়া ফলাফলে, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আসাদুল হক বিশ্বাস।
আলমডাঙ্গা উপজেলায় স্বতন্ত্র প্রার্থী আয়ুব আলী আনারস প্রতীক নিয়ে ৫১ হাজার ৯১৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থীর জিল্লুর রহমান ৪১ হাজার ৯৮২ ভোট পেয়েছেন।
দামুড়হুদা উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে আনারস প্রতীক নিয়ে ৪১হাজার ৭৪৫ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আলী মুনসুর বাবু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী পেয়েছেন ২৯ হাজার ৩৮৬ ভোট।
জীবননগর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হাফিজুর রহমান কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে ৩২ হাজার ৫৭৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। এখানে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী গোলাম মোর্তুজা মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে ১৮ হাজার ২৬ ভোট পেয়েছেন।
রিটার্নিং অফিসার ইয়াহ্ ইয়া খাঁন (সদর ও জীবননগর) ও রিটার্নিং অফিসার তারেক আহম্মেদ (আলমডাঙ্গা ও দামুড়হুদা) বেসরকারিভাবে রাতে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
এদিকে সকাল থেকে দু’একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া চুয়াডাঙ্গার চার উপজেলা পরিষদের নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সম্পন্ন হয়েছে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ৩৩৮টি কেন্দ্রে বিরতিহীনভাবে চলে এ ভোটগ্রহণ।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৪ ঘণ্টা, মার্চ ২৪, ২০১৯
এনটি/এসএইচ