তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ২১ মে, যাচাই-বাছাই ২৩ মে। প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ৩০ মে এবং ভোটগ্রহণ করা হবে ১৮ জুন।
যেসব উপজেলায় ভোট হবে সেগুলো হলো- শেরপুরের নকলা, নাটোরের নলডাঙ্গা, সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ, পটুয়াখালীর রাংগাবালী, বরগুনার তালতলী, নারায়ণগঞ্জ বন্দর, গাজীপুর সদর, রাজবাড়ীর কালুখালী, হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ, মাদারীপুর সদর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর ও বিজয়নগর, কুমিল্লার আদর্শ সদর ও সদর দক্ষিণ এবং নোয়াখালী সদর উপজেলা।
এসব উপেজলা ভোটে সংশ্লিষ্ট অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করছেন। আর সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে রয়েছেন সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা।
২৩ মে মনোনয়নপত্র বাছাই শেষ হলে রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষের কাছে আপিল করা যাবে। কারও মনোনয়নপত্র বাতিল বা গ্রহণসহ যে কোনো সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগের শুনানি করবেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।
ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার যুগ্ম-সচিব ফরহাদ আহাম্মদ খান জানিয়েছেন, শেষ ধাপে ছয়টি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে। এগুলো হলো- গাজীপুর সদর, নারায়ণগঞ্জ বন্দর, বাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর, কুমিল্লার আদর্শ সদর ও সদর দক্ষিণ এবং নোয়াখালী সদর উপজেলা।
পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচন গত ১০ মার্চ শুরু হয়। এরপর দ্বিতীয় ধাপে ১৮ মার্চ, তৃতীয় ধাপে ২৪ মার্চ, চতুর্থ ধাপে ৩১ মার্চ ভোটগ্রহণ করে নির্বাচন কমিশন।
বাংলাদেশ সময়: ০৫২০ ঘণ্টা, মে ২০, ২০১৯
ইইউডি/জিপি