‘খুবই বাজে অবস্থা থেকে উঠে আসা। ছোটবেলায় কেউ যখন তাকে প্রশ্ন করতো, তুই বড় হয়ে কী করবি? উত্তরে সে বলতো, ওই যে একটা বিল্ডিং আছে না? সংসদ ভবন? ওইখানে বসবো।
এতে শতাব্দীর চরিত্র খুবই নেতিবাচক। ‘চোখের দেখা’য় অভিনয় করতে এসে, প্রথমবারের মতো মারপিটের দৃশ্যও করতে হয়েছে তাকে। কেমন অভিজ্ঞতা? তিনি বললেন, ‘খুবই ভালো। আমি তো আগে কখনও মারামারির দৃশ্য করিনি, সাইমন খুব সহযোগিতা করেছে। পরিচালকও সহায়তা করেছেন। কাজটা উপভোগ করেছি। একটা বিষয় খেয়াল করলাম, যা কষ্ট! মারামারির দৃশ্য উপভোগ করতে হয়। উপভোগ করতে না পারলে কষ্ট কয়েকগুণ। ’
ছবিতে সাইমন তার ছোট ভাইয়ের বন্ধু। সাইমনকে নিজের দলে ভেড়ায় শতাব্দী। একপর্যায়ে অহনার দিকে খারাপ দৃষ্টি পড়ে তার। এই মেয়ের চরিত্রে আছেন অহনা। ছবিটির দৃশ্যধারণ হচ্ছে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের কোক স্টুডিওতে।
এটি শতাব্দী ওয়াদুদের প্রথম মসলাদার ছবি। এর আগে তিনি ‘ফুলকুমার’, ‘রূপান্তর’, ‘মেহেরজান’, ‘গেরিলা’, ‘আয়না কাহিনি’, ‘জীবনঢুলী’, ‘বাপজানের বায়স্কোপ’ ও ‘অজ্ঞাতনামা’য় অভিনয় করলেও, সেগুলো চেনা নাচ-গান-মারপিট নির্ভর নয়। অনেকটা ভিন্নধারার, ভিন্নগল্পের ছবি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৪, ২০১৫
কেবিএন/জেএইচ