এ ব্যাপারে খাইবার পাখতুনখোয়া কালচারাল হেরিটেজ কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক শাকিল ওহেদুল্লাহ বলেন, ‘সাংস্কৃতিক প্রতিনিধি হিসেবে ২০১৪ সালে ভারতে গিয়েছিলাম। সে সময় খান্না সাহেব পেশোয়ারে অবস্থিত তার পিতৃভূমি দেখার ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলেন।
শাকিল ওহেদুল্লাহ আরও বলেন, ‘তবে খুব শিগগিরই খাইবার পাখতুনখোয়ান কালচারাল হেরিটেজ কাউন্সিলের পক্ষ থেকে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। যেখানে প্রয়াত বিনোদ খান্নাকে বিশেষ সম্মাননা জানানো হবে। ’
এদিকে, একই প্রতিনিধি দলের সদস্য হয়ে বিনোদ খান্না ও দীলিপ কুমারের সঙ্গে দেখা করেছিলেন চলচ্চিত্র বিষয়ক লেখক মুহাম্মদ ইব্রাহিম জিয়া। যিনি নিজেও পেশোয়ারে জন্মগ্রহণ করেছেন।
বিনোদের সঙ্গে দেখা করা প্রসঙ্গে জিয়া বলেন, ‘যখন আমি খান্নার সঙ্গে দেখা করি, সে সময় নিজের পিতৃভূমি দেখার জন্য অনেক উৎসাহিত ছিলেন তিনি। এমনকি তাকে পাকিস্তানের একটি চপ্পল (জুতা) ও একটি ঐতিহ্যবাহী পোশাক উপহার দেওয়া হয়। যা তিনি আনন্দের সঙ্গে গ্রহণ করেছিলেন। ’
১৯৪৬ সালের ৬ অক্টোবর পোশোয়ারায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন বিনোদ খান্না। তার বাবা মেহের চান খান্না একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। বৃহস্পতিবার (২৭ এপ্রিল) মুম্বাইয়ের স্যার এইচএন রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বলিউডের কিংবদন্তি এই অভিনেতা।
বাংলাদেশ সময়: ১০৪৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৯, ২০১৭
বিএসকে/এসও