অনুসন্ধানে জানা গেছে, নতুন করে নির্বাচন হতে পারে। অন্যথায় দীর্ঘসূত্রিতায় পড়বে এর কার্যক্রম।
পরাজিত সভাপতি প্রার্থী ওমর সানীর আবেদনের প্রেক্ষিতে ভোট পুণর্গণনার পর অসঙ্গতি পাওয়ায় অনেকে মনে করছেন প্রশ্নবিদ্ধ ছিলো এই নির্বাচন। নতুন করে গণনায় ভোট বেড়ে যাওয়া ও কমে যাওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে আদালতে আবেদনের ফলে আটকে গেছে নির্বাচিতদের ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া। এ অবস্থায় প্রশ্ন উঠেছে, কি আছে নির্বাচিতদের ভাগ্যে?
অচিরেই সমাধান হচ্ছেনা এই জটিলতার। আদালত পর্যন্ত গড়ানোর কারণে দীর্ঘসূত্রিতায় পড়তে পারে শিল্পী সমিতির নির্বাচন— এমনটাই মনে করছে বিশ্লেষকরা। প্রশ্নবিদ্ধ ফল প্রকাশ করার কারণে নতুন করে নির্বাচন দেওয়ার নির্দেশ পেতে পারে নির্বাচন কমিশন। সহসাই এ ব্যাপারে সমাধান আসছে, এমনটাও অনুমান করা যাচ্ছে না।
এদিকে নির্বাচন ঘিরে বিজিত ও পরাজিত প্রার্থীদের মধ্যে দুরত্ব তৈরি হয়েছে। পুরো বিষয়টিতে তৃতীয় একটি শক্তি ইন্দন যোগাচ্ছে বলে মনে করছেন কয়েকটি সূত্র। তাদের বক্তব্য, স্বার্থান্বেষী ওই মহলটিও চাইছে নতুন করে নির্বাচন হোক।
৫ মে অনুষ্ঠিত শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন মিশা সওদাগর ও জায়েদ খান। একদিন পরই আপিল বোর্ডে আবেদন করে ফল বাতিলের আবেদন করেন পরাজিত সভাপতি প্রার্থী। সবশেষ ১১ মে রমিজ উদ্দিন নামে এক প্রার্থীর আবেদনের কারণে আদালতের নিষেধাজ্ঞায় ঝুলে গেলো শপথ গ্রহণ।
বাংলাদেশ সময়: ১২০০ ঘণ্টা, মে ১১, ২০১৭
এসও