বৃহস্পতিবার (৫ এপ্রিল) দুপুরে রাজস্থান রাজ্যের যোধপুরের বিচারিক আদালত বলিউডের ‘ভাইজান’র বিরুদ্ধে এ রায় ঘোষণা করেন।
সালমান ছাড়াও সাইফ আলী খান, টাবু, সোনালি বেন্দ্রে ও নীলম এই মামলার আসামি ছিলেন।
১৯৯৮ সালে সুরজ বরজাতিয়া পরিচালিত ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির দৃশ্যধারণ চলাকালীন ‘থর’ মরুভূমির শহর যোধপুরের কাছে কঙ্কনী গ্রামে বিরল প্রজাতির দু’টি কৃষ্ণসার হরিণ শিকারের অভিযোগ ওঠে সালমান খানের বিরুদ্ধে। পরে ১৯৯৯ সালে ওই মামলা দায়ের করা হয়।
মামলাটির চূড়ান্ত যুক্তিতর্ক শুরু হয়েছিলো ২০১৭ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর। চলতি বছরের ২৪ মার্চ দুই পক্ষের প্রশ্নোত্তর পর্ব শেষ হয়। এরপর ৫ এপ্রিল চূড়ান্ত রায়ের দিন ধার্য করেন যোধপুর আদালত। এদিন সালমান খান ও অন্য অভিযুক্তদের উপস্থিতিতে রায় দেন প্রধান বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট দেব কুমার খাতরি।
২০০৭ সালে যোধপুর কারাগারে কয়েকদিন বন্দি ছিলেন সল্লু। তারপর জামিনে মুক্ত হন তিনি। গত বছর এই মামলায় নির্দোষ প্রমাণ হন তিনি। কিন্তু পরবর্তীতে এই রায়ের ওপর আবারও আপিল করা হলে কারাদণ্ড ঘোষিত হলো সালমানের বিরুদ্ধে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০০ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৫, ২০১৮
বিএসকে
** ৫০০ কোটি রুপির ক্ষতির কারণ হতে পারেন সালমান!
** হরিণ শিকার মামলায় দোষী সালমান, বাকিরা বেকসুর খালাস
** সালমানের জন্য রানীর ভালোবাসা, ক্যাটরিনার প্রার্থনা
** যোধপুর আদালতে সালমান-সাইফ-টাবু-সোনালি-নীলম
** ৬ বছর জেল হতে পারে সালমানের!