গানটিতে বাংলাদেশের জাহিন রশীদ ও সাদমান মাতিস বাজিয়েছেন গিটার আর কলকাতার বাচস্পতি চক্রবর্তী বেইজ এবং ফকিরা ব্রান্ডের সদস্য অভিরূপ দাস বান্টি বাজিয়েছেন ড্রামস।
এ প্রসঙ্গে নোবেল বলেন, ‘‘আমি ‘সারোগামাপা’র মাধ্যমে দুই বাংলার মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি।
‘এখন অনেক গানে প্রোগ্রামিং করে মিউজিক করা হয়। কিন্তু আমি চাই শ্রোতাদের একদম তরতাজা ও রিয়েল মিউজিকের স্বাদ দিতে। এই কারণেই এত কিছু করছি। তবে সব চেষ্টা সার্থক হবে যদি আমার ভক্ত ও শ্রোতাদের তা ভালো লাগে,’ যোগ করেন তিনি।
তবে নোবেল জানান, গানটির কাজ এখনো শেষ হয়নি। শুধু একটি গানই নয়, আরও বেশ কয়েকটি মৌলিক গান তৈরির উদ্যোগ নিয়েছেন তিনি।
‘সারেগামাপা’র মাধ্যমে দুই বাংলাতেই জনপ্রিয় হয়েছেন মাঈনুল আহসান নোবেল। এখনও চলছে সেই প্রতিযোগিতা। এ মাসেই প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠিত হবে।
শুরুতে বাংলাদেশ থেকে পাঁচজন প্রতিযোগী অংশ নিলেও শেষ অবধি গ্র্যান্ড ফিনালে পর্যন্ত পৌঁছতে পেরেছেন একমাত্র নোবেলই।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৪ ঘণ্টা, জুলাই ১০, ২০১৯
জেআইএম