মামলায় অভিযোগ করা হয়, পুনম শেঠিকে কোয়েনার দেওয়া একটি চেক ব্যাংকে জমা দেওয়া হলে অ্যাকাউন্টে টাকা না থাকায় তা ফেরত দেয় ব্যাংক। চেকটি প্রত্যাখ্যান হওয়ায় এই পাওনাদার জালিয়াতির অভিযোগ এনে তখন মামলা ঠুকে দেন।
আদালতের রায়ে বলা হয়, পুনমের পাওনা টাকার মুনাফা ১ লাখ ৬৪ হাজার রুপিসহ মোট ৪ লাখ ৬৪ হাজার রুপি ফেরত দিতে হবে। তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কোয়েনা। তিনি রায়ের উপর আপিল করবেন বলে জানা যায়।
আন্ধেরি মেট্রোপলিটন আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট কেতকি চবন আদালতে কোয়েনার উত্থাপিত সব যুক্তি বাতিল করে দেন।
মামলার বৃত্তান্তে জানা যায়, কোয়েনা পুনমের কাছ থেকে বিভিন্ন সময়ে মোট ২২ লাখ টাকা ঋণ নেন। পরিশোধের সময় ৩ লাখ টাকার একটি চেক দেন তাকে। চেকটি ব্যাংক কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত হয়।
এরপর ২০১৩ সালের ১৯ জুলাই পুনম আইনি নোটিশ পাঠান কোয়েনাকে। এরপরও কোয়েনা টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হলে ১০ অক্টোবর ২০১৩ মামলাটি দায়ের করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৫ ঘণ্টা, জুলাই ২২, ২০১৯
এমকেআর/জেআইএম