ঢাকা, সোমবার, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

বিনোদন

সরোদ-তবলার যুগলবন্দী সুরের ঝংকারে মন্ত্রমুগ্ধ দর্শক 

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১১১৯ ঘণ্টা, জুলাই ২৮, ২০১৯
সরোদ-তবলার যুগলবন্দী সুরের ঝংকারে মন্ত্রমুগ্ধ দর্শক  সঙ্গীত উৎসবে গাইছেন প্রিয়াংকা গোপ

ঢাকা: ঢাকার ভারতীয় দূতাবাসের শাস্ত্রীয় সংগীত মালহার উৎসবে সরোদ-তবলার যুগলবন্দী সুরের ঝংকারে মন্ত্রমুগ্ধ হয়েছেন দর্শকশ্রোতা। 

শনিবার  (২৭ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শিল্পকলা একাডেমির মূল থিয়েটার হলে দু’দিনব্যাপী এ সংগীত উৎসবের শেষ দিনে সরোদ ও তবলার এ যুগলবন্দী সুর পরিবেশন করা হয়।

যৌথভাবে সরোদ এবং তবলা পরিবেশন করেন ভারতীয় পণ্ডিত দেবজ্যোতি বোস এবং পণ্ডিত শুভংকর ব্যানার্জি।

এসময় মনির পউল তানপুরা বাজিয়ে তাদেরকে সহযোগিতা করেন।

একে একে সরোদ ও তবলা যুগলবন্দীতে বেজে চলে গৌর মল্লার, রামদাসী মল্লার, ভাটিয়ালি এবং সর্বশেষে বাজানো হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে' এসময় সুরের ঝংকারে মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে দর্শকরাও তালে তালে গাইতে থাকেন।

এর আগে অনুষ্ঠানের শুরুতেই  বাংলাদেশের শাস্ত্রীয় সংগীত শিল্পী  প্রিয়াংকা গোপ পরিবেশন করেন, বর্ষান লাগেরে লাগেরে লাগে বর্ষান এবং ধীরেধীরে আহে, বাদারিয়া  কাহে।  

ভারতীয় দূতাবাসের মালহার উৎসবের দ্বিতীয়  দিনেও শিল্পকলা একাডেমির থিয়েটার হল কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়।  

ভারতীয় দূতাবাসের হাই কমিশনার রিভা গাঙ্গুলীসহ দূতাবাসের কর্মকর্তারা এবং দেশীয় অনেক শিল্পীও উৎসবে সংগীত উপভোগ করেন।

অনুষ্ঠান শেষে শিল্পীদের ফুলেল শুভেচ্ছা এবং ক্রেস্ট প্রদান করেন ভারতীয় হাইকমিশনার রিভা গাঙ্গুলি।

গতকাল শুক্রবার (২৭ জুলাই) উৎসবের প্রথম দিনে সংগীত পরিবেশন করেন ভারতীয়  কণ্ঠশিল্পী শ্রীমতি সায়নী সিন্ধে সাত্যায়া ও যৌথভাবে সেতার এবং তবলা পরিবেশন করেন ভারতীয় পণ্ডিত কুশল দাস ও পণ্ডিত শুভংকর ব্যানার্জি।


বাংলাদেশ সময়: ০৭২০ ঘণ্টা, জুলাই ২৮, ২০১৯
আরকেআর/এসআইএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।