বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ‘মিসেস বাংলাদেশ’র চেয়ারম্যান অপূর্ব আবদুল লতিফ।
তিনি বলেন, সারাদেশ থেকে দুই সহস্রাধিক বিবাহিত প্রতিযোগীর অংশগ্রহণে শুরু হয় এই অনুষ্ঠান।
অপূর্ব আব্দুল লতিফ বলেন, বাংলাদেশে সৌন্দর্য ও মেধাভিত্তিক জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক অসংখ্য অনুষ্ঠান আগেও হয়েছে। কিন্তু, মেধাবী ও বিবাহিত নারীদের নিয়ে উল্লেখযোগ্য তেমন কিছু হয়নি। সেই তাগিদেই এমন একটা পরিকল্পনা নেওয়া হয়। নারীশক্তি ও নারী জাগরণকে একধাপ এগিয়ে দেওয়ার লক্ষ্যেই এ আয়োজন।
অনুষ্ঠানের ইভেন্ট ডিরেক্টর ও গ্রুমিং ইন্সট্রাক্টর কৃষাণ ভূইয়া বলেন, অনুষ্ঠানটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রচারণা ও সাধারণ মানুষের মধ্যে কল্পনাতীত সাড়া ফেলেছে। এ কারণে আমরা অনেক বেশি অনুপ্রাণিত।
টাইটেল স্পন্সর বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালের সিআইও জাহিদুল হক বলেন, অংশগ্রহণকারী সব নারী ও তাদের পরিবারকে সাধুবাদ জানাই। বাংলাদেশে বিবাহিত নারীদের নিয়ে এই প্রথম এ ধরনের আয়োজন। আধুনিক বাংলাদেশ গঠনে মিসেস বাংলাদেশ উদ্যোগটি যথেষ্ট ভূমিকা রাখবে বলে আমার বিশ্বাস।
ইউথ বাংলা সভাপতি মোনা চৌধুরী বলেন, প্রতিবছরই এ ধরনের আয়োজন হওয়া উচিত। এটি বিবাহিত নারীদের আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করবে।
সংবাদ সম্মেলনে আয়োজনে অংশগ্রহণকারী কয়েকজন নারী অনুষ্ঠান বিষয়ে তাদের অভিজ্ঞতা জানান।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন রেডিও পার্টনার ক্যাপিটাল এফএম’র প্রোগ্রাম ইনচার্জ নাফিজ রেদওয়ান শান্ত।
বাংলাদেশ সময়: ২০২০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৯
এমএইচ/একে