শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটে রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে মাইক্রোফোন হাতে মঞ্চে উঠেই সবাইকে স্বাগতম জানান শফিকুল।
শাহ আব্দুল করিমের ‘মন মজাইলা ওরে বাউলা গান’ কণ্ঠে তুলে নিজের পরিবেশনা শুরু করেন তিনি।
শফিকুল মঞ্চ ছাড়তেই লোকসংগীতশিল্পী কামরুজ্জামান রাব্বি নিজের ঝুলি খুলে বসেন। ম্যাজিক বাউলিয়ানা’র এই শিল্পীর পর সঙ্গীত পরিবেশন করবেন-বাংলাদেশের কাজল দেওয়ান, ফকির শাহাবুদ্দিন, পাকিস্তানের হিনা নাসরুল্লাহ ও মালির হাবিব কইটে অ্যান্ড বামাদা।
শনিবার (১৬ নভেম্বর) সমাপনী দিনে সংগীত পরিবেশন করবেন- বাংলাদেশের মালেক কাওয়াল ও চন্দনা মজুমদার এবং পাকিস্তানের ব্যান্ডদল ‘জুনুন’ ও রাশিয়ার ‘সাত্তুমা’।
আয়োজকরা জানান, প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত এ অনুষ্ঠান চলবে। অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশের জন্য দর্শকদের প্রতিদিন এন্ট্রি পাস দেখাতে হবে। হেডফোন, চার্জার বা পাওয়ার ব্যাংক নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না। এছাড়া রাত ১০টার পর অনুষ্ঠানস্থলের প্রবেশদ্বার বন্ধ হয়ে যাবে।
আয়োজকরা আরও জানান, উৎসব প্রাঙ্গনে গাড়ি পার্কিংয়ের কোনো ব্যবস্থা থাকছে না। তবে অনুষ্ঠান শেষে আর্মি স্টেডিয়াম থেকে দর্শকদের জন্য পাঁচটি ভিন্ন রুটে বাসের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৫, ২০১৯
জেআইএম/এইচএডি/