ঢাকা, শনিবার, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

বিনোদন

হারানো দিনের গান শোনালেন ছায়া কর্মকার-অনিরুদ্ধ সেনগুপ্ত

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০২২৯ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৪, ২০১৯
হারানো দিনের গান শোনালেন ছায়া কর্মকার-অনিরুদ্ধ সেনগুপ্ত গানের মঞ্চে শিল্পী ছায়া কর্মকার ও অনিরুদ্ধ সেনগুপ্ত, ছবি: বাংলানিউজ

ঢাকা: হারানো দিনের গান শুনিয়ে শ্রোতাদের মাঝে মুগ্ধতা ছড়িয়েছেন শিল্পী ছায়া কর্মকার ও অনিরুদ্ধ সেনগুপ্ত। একইসঙ্গে এই আয়োজনে তারা যেন প্রমাণ করলেন, জনপ্রিয় গান কখনোই হারিয়ে যায় না।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে ‘স্বপ্ন মধুর মোহে’ শীর্ষক এই হারানো দিনের গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ঋষভ সংগীত অঙ্গন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় হাইকমিশনের ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের পরিচালক ড. নীপা চৌধুরী।

বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা লেডিস ক্লাবের প্রেসিডেন্ট মাহবুবা কবীর রুমঝুম। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন শিল্পী সাজেদ আকবর। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ঋষভ সংগীত অঙ্গনের পরিচালক ছায়া কর্মকার।

প্রথমেই শিল্পীরা গান গেয়ে উঠেন যুগল বন্দিতে। এসময় তারা গেয়ে শোনান ‘এই তো হেথায়’। এরপর দ্বৈতকণ্ঠে তারা গেয়ে শোনান ‘তুমি যে আমার কবিতা’ ও ‘কে প্রথম কাছে এসেছি’।

একক কণ্ঠে ছায়া কর্মকার গেয়ে শোনান ‘গানেরই খাতায় স্বরলিপি লিখে’, ‘ঐ সুর ভরা দূর নীলিমা’, ‘মায়াবতী’, ‘এমনি বরষা ছিল’, ‘এখনো সারেঙ্গীয়া’, ‘নদীর যেমন ঝরনা’, ‘তখন তোমার একুশ বছর বয়স’ প্রভৃতি গানগুলো।

অনিরুদ্ধ সেনগুপ্ত গেয়ে শোনান ‘এক তাজমহল’, ‘কী দেখি’, ‘চলিতে চলিতে পথে’, ‘রঙ্গিন কত মন’, ‘মন বলে আমি মনের’, ‘আমি ঝড়ের কাছে’ ও ‘খোঁপায় ঐ গোলাপ’সহ বিভিন্ন পুরনো দিনের গান।

আয়োজনে ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের পরিচালক ড. নীপা চৌধুরী বলেন, বাংলা গান এমনিতেই অনেক সমৃদ্ধ। আর এই পুরনো গানগুলোতে মিশে আছে আলাদা ভালোলাগা, মাধুর্য। যা কখনোই ম্লান হবে না। বরং থেকে যাবে দীর্ঘসময়।

বাংলাদেশ সময়: ২১২৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৩, ২০১৯
এইচএমএস/টিএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।