একবার নয়, একাধিকবার গুণী এই শিল্পীর মৃত্যুর গুজব ছড়ানো হয়েছে বলে তারা অত্যন্ত দুঃখ প্রকাশ ও ক্ষোভ ঝেড়েছেন।
এ প্রসঙ্গে এন্ড্রু কিশোরের চাচাতো ভাই রেমন্ড তপু বাংলানিউজকে বলেন, ‘সাধারণ মানুষ ভুল করলে মেনে নেওয়া যায়, চুপ থাকা যায় কিন্তু সংগীতের কিংবা মিডিয়ার বড় বড় মাথা যখন নিশ্চিত না হয়ে কাছের মানুষের মৃত্যুর গুজব ছড়ান, তথন তা কোনওভাবেই মেনে নেওয়া যায় না! আজ তা’ই হয়েছে।
এন্ড্রু কিশোরের অবস্থা শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘উনার অবস্থা ভালো না। সংকটাপন্ন। কোনও কথা বলতে পারছেন না। আপাতত এর বেশি কিছু বলতে পারছি না। তাকে আপনাদের দোয়া-প্রার্থনায় রাখবেন। ’
১৯৭৭ সালে ‘মেইল ট্রেন’সিনেমার মধ্য দিয়ে প্লেব্যাকে যাত্রা শুরু করেন এন্ড্রু কিশোর। এরপর আটবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন তিনি।
‘জীবনের গল্প আছে বাকি অল্প’, ‘হায়রে মানুষ রঙিন ফানুস’, ‘ডাক দিয়াছেন দয়াল আমারে’, ‘আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি’, ‘আমার বুকের মধ্যে খানে’সহ অসংখ্য জনপ্রিয় ও কালজয়ী গান উপহার দিয়েছেন প্লেব্যাক সম্রাট ও উপমহাদেশের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী এন্ড্রু কিশোর।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৫ ঘণ্টা, জুলাই ০৫, ২০২০
ওএফবি