২০১১ সালে ইউএসএফডব্লিউএস পুমাকে বিপন্ন প্রাণী আইনের অধীনে আনা শুরু করে। কিন্তু তাদের অস্তিত্বের কোনো চিহ্ন খুঁজে পেতে ব্যর্থ হয়।
বড়সড় বেড়ালসদৃশ এ প্রাণীটিকে এক সময় মিসিসিপি নদীর পূর্বাঞ্চলের প্রতিটি রাজ্যে দেখা যেতো। কিন্তু ৮০ বছরেরও বেশি সময়ে তার কোনো হদিশ পাওয়া যায়নি।
আউটসাইড পত্রিকার বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, কোগার প্রজাতির অন্য প্রাণীগুলো পূর্বাঞ্চল ছেড়ে ধীরে ধীরে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য-পশ্চিম দিকে ধাবিত হওয়া শুরু করেছে। তার মানে এই নয় যে তারা পুরোপুরিভাবে বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
বায়োলজিক্যাল ডাইভার্সিটি সেন্টারের আইনজীবী মাইকেল রবিনসন আলাপচারিতার ফাঁকে বলেন, আমাদের পুমার মতো দীর্ঘ মাংসাশীর প্রয়োজন আছে, যেগুলো পৃথিবীর বাস্তুসংস্থান চক্রকে সজিব ও সতেজ রাখবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৬, ২০১৮
বিএটি/এএ