রোববার (৩ মার্চ) বিকেলে পৌর এলাকা থেকে জান্নাতুল জ্যোতি নামে এক কলেজছাত্রী তার নিজ বাড়ির সামনে থেকে পেঁচাটি আটক করে। বর্তমানে সেটি তার বাড়িতে রয়েছে।
জানা যায়, পেঁচা নিশাচর পাখি। সন্ধ্যা কিংবা রাতে এদের ডাক শোনা যায়। পৃথিবীজুড়ে ১৭০ প্রজাতির পেঁচা থাকলেও আমাদের দেশে ১৬ প্রজাতির পেঁচা দেখা যায়। এদের দৈহিক বৈশিষ্ট্যের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হলো বড় বড় গোল গোল চোখ। মাথা ঘুরিয়ে এরা পেছনে তাকাতে পারে। পেঁচার চোখের চারপাশ হলুদ ও মনি কালো। পিঠের দিক গাঢ় বাদামি। এরা শিকারী পাখিদের মধ্যে অন্যতম। এরা দিনের আলো সহ্য করতে পারে না, তাই গাছের ডালে ও পাতার ফাঁকে লুকিয়ে থাকে।
এ ব্যাপারে ঈশ্বরদী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোস্তফা জামান বাংলানিউজকে বলেন, আমাদের দায়িত্ব গৃহপালিত পশু ও প্রাণির। এটা সংরক্ষণ করার দায়িত্ব আমাদের নয়, এ ব্যাপারে রাজশাহী কিংবা রংপুর চিড়িয়াখানায় যোগাযোগ করা যেতে পারে।
পেঁচাকে অশুভ পাখি বলে মেরে ফেলা হয় বলে এখন আর তেমন দেখা যায় না।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১০ ঘণ্টা, মার্চ ০৩, ২০১৯
আরএ