ঢাকা, শনিবার, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফিচার

ইতিহাসের এই দিন

বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ঘোষণা

ফিচার ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০০০৫ ঘণ্টা, মার্চ ১৫, ২০১৬
বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ঘোষণা

ঢাকা: ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে।

প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভালো, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ।

তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিন’।

১৫ মার্চ ২০১৬, মঙ্গলবার। ০১ চৈত্র, ১৪২২ বঙ্গাব্দ। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এ দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

ঘটনা
•     ১৪৯৩ - ক্রিস্টোফার কলম্বাস আমেরিকা অঞ্চলের প্রথম ভ্রমণ শেষে স্পেন ফেরত যান।
•     ১৫৪৫ - ট্রেন্ট কাউন্সিলের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত।
•     ১৫৬৪ - মুঘল সম্রাট আকবর জিজিয়া কর তুলে নেন।
•     ১৮২০ - যুক্তরাষ্ট্রের ২৩তম অঙ্গরাজ্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয় মেইন।
•     ১৮৯২ - লিভারপুল ফুটবল ক্লাব প্রতিষ্ঠিত।
•     ১৮৪৮ - বুদাপেস্টে হাঙ্গেরিয়ান বিপ্লবের সূচনা।
•     ১৮৭২ - সাক্ষ্য আইন প্রবর্তন।
•     ১৯৩৭ - শিকাগোতে পৃথিবীর প্রথম ব্লাডব্যাংক চালু।
•     ১৯৭২ - বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ঘোষণা।
•     ১৯৬১ – কমনওয়েলথ অব নেশনস থেকে দক্ষিণ আফ্রিকা নিজেকে সরিয়ে নেয়।  
•     ১৯৮৫ - প্রথম ইন্টারনেট ডোমেইন নাম নিবন্ধিত হয়।
•     ১৯৯০ - মিখাইল গর্বাচেভ সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রথম সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত।
•     ২০১১ - সিরিয়ান অভ্যুত্থান শুরু।

জন্ম
•     ১৭৬৭ - ব্রিটিশ-আমেরিকান জেনারেল, বিচারক, রাজনীতিবিদ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৭ম সভাপতি অ্যান্ড্রু জ্যাকসন।
•     ১৮৫৪ - নোবেল পুরস্কারবিজয়ী জার্মান জীব বিজ্ঞানী এমিল ভন বেহরিং।
•     ১৯০২ - জাপানি চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্য লেখক কাজিরো ইয়ামামোতো।

মৃত্যু
•     ১৯৩৯ - বাঙালি ভ্রমণ কাহিনী, রম্যরচনা ও উপন্যাস লেখক জলধর সেন।
•     ২০০৮ – ছয়ের উদ্দিন আহমেদ। রংপুর অঞ্চলের বাম ধারার রাজনীতিবিদ ও সমাজ সংস্কারক ছয়ের উদ্দিন আহমেদ। ১৯৩৯ সালে ভারতবর্ষের কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন তিনি। যোগদান করেন তেভাগা আন্দোলন ও অন্যান্য কৃষক সংগ্রামে। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি কমরেড জিতেন দত্ত, কমরেড মণি কৃষ্ণ সেন, রংপুরের প্রবীণ আইনজীবী অ্যাডভোকেট শামসুজ্জামান ও আলহাজ মুজিবুর রহমান মাস্টারের সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধে উদ্যমী তরুণ যুবকদের অনুপ্রেরণা দিতেন। মুক্তিযোদ্ধাদের সংঘবদ্ধ করে ভারতের প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে পাঠানোর পাশাপাশি তাদের বিভিন্ন তথ্য সরবরাহ করতেন। একাত্তরের ২৮ মার্চ ঐতিহাসিক রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ঘেরাও কর্মসূচির অন্যতম সংগঠক ছয়ের উদ্দিন। এছাড়াও তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বাংলাদেশ কৃষক সমিতি ও বাংলাদেশ আখচাষি সমিতির সভাপতি ছিলেন।

তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট।

বাংলাদেশ সময়: ০০০৫ ঘণ্টা, মার্চ ১৪, ২০১৬
এসএমএন/এসএস/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।