১৪৯৮ সালে ভাস্কো দা গামা উত্তমাশা অন্তরীপের মাধ্যমে সফলভাবে ভারত যাওয়ার পথ আবিষ্কার করেন। এসময় পর্তুগাল কিছু সময়ের জন্য মসলা বাণিজ্য বিস্ময়কর একাধিকার অর্জন করেন।
ভেনিস পর্তুগালের চেয়ে বেশি খরচে দ্রুত মরিচ আমদানি বাড়াতে থাকে। সপ্তদশ শতাব্দীতে বাণিজ্য চলে যায় ডাচদের হাতে। ব্রিটিশরা আধিপত্য বিস্তারের আগ পর্যন্ত তারাই মসলা সাম্রাজ্যে রাজত্ব করেছে।
মসলা বাণিজ্যের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পশ্চিম ইউরোপীয় শক্তি ফ্রান্স, স্পেন, পর্তুগাল, গ্রেট ব্রিটেন ও হল্যান্ডের মধ্যে তিন শতাব্দী ধরে সংগ্রাম চলেছে।
বর্তমানে ভারতীয় মসলা যুক্তরাজ্য, জার্মানি, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, জাপান, দক্ষিণ আফ্রিকা, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো, ফিলিপাইন, ফিজি, টোঙ্গা ও ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জ সহ বিভিন্ন দেশের কুইজিন অবিচ্ছেদ্য অংশ। ২০০১ সালে ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্রিটেনের চিকেন টিক্কাকে জাতীয় ডিশ হিসাবে ঘোষণা করেন। ভারতের মরিচ, আদা ও হলুদ ও আরবের জিরা এবং ধনের সংমিশ্রণে দক্ষিণ এশিয়ায় বিভিন্ন ডিশ বানানো হয়। আবার ব্রিটিশদের কারি পাউডার বিশ্বব্যাপী প্রভাব বিস্তার লাভ করেছে।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট।
বাংলাদেশ সময়: ০০৪২ ঘণ্টা, জুন ২২, ২০১৬
এসএমএন/এএ