ঢাকা: গত বছরের একটি গবেষণায় উঠে এসেছে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন উপকরণ নিষিদ্ধ করার অদ্ভুত কিছু তথ্য। যেমন তিউনিশিয়ায় পেন্সিল আমদানি নিষিদ্ধ।
গুয়েতেমালা – দেশটির পুলিশ কর্মকর্তারা কোনো হুইসেল ব্যবহার করেন না। কারণ সেখানে পুলিশ হুইসেল নিষিদ্ধ।
বতসোয়ানা – বতসোয়ানাবাসীকে টোস্টের উপর ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য অন্যকিছুর সন্ধানে থাকতে হয়। কারণ তাদের রান্নাঘরে মধুর জারের অস্তিত্ব কখনই পাওয়া যাবে না। দেশটিতে মধু আমদানি করা সম্পূর্ণ নিষেধ।
আলজেরিয়া – আলজেরিয়ায় মরদেহ সম্বলিত কফিন কোনো ইস্যু ছাড়াই প্রবেশ করতে পারে। কিন্তু মরদেহ পোড়ানো ছাই যে পাত্রে রাখা হয় সে পাত্র খালি হোক বা পূর্ণ, কোনোভাবেই বাইরের দেশ থেকে আলজেরিয়ায় প্রবেশ করতে পারবে না।
পেরু – বেশি ভালো কিন্তু ভালো নয়। একথা মেনেই হয়তো পেরু ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট আমদানি নিষিদ্ধ করেছে।
সুইজারল্যান্ড – সুইজারল্যান্ডের অধিবাসীরা নিজের দেশের লটারি কিনতে পারবে। কিন্তু বাইরের দেশের কোনো লটারি টিকিট দেশে নিয়ে আসতে পারবে না।
ইরান – ইরান কঠোরভাবে ফ্যাশন ম্যাগাজিন নিষিদ্ধ করেছে।
মাদাগাস্কার – স্থানটি মাছের জন্য বিশেষ। কিন্তু চালানের ক্ষেত্রে সংরক্ষিত সার্ডিন বাক্সের ওজন এক কেজির কম হতে হবে।
নিকারাগুয়া – স্নায়ু যুদ্ধের সময় নিকারাগুয়া ছিলো যুদ্ধক্ষেত্র। সেই থেকে কমিউনিস্ট সাহিত্যের প্রবেশ এখানে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
উরুগুয়ে - এখানে বিদেশি চশমার প্রবেশ নিষিদ্ধ। স্থানীয়রা কেবল নিজ দেশের ব্র্যান্ডের চশমা পরতে পারবেন।
বাহামা – এখানে ব্রেকফাস্ট সিরিয়ালে ফুল ফ্যাট মিল্ক খেতে হবে। বাইরে থেকে টিনজাত স্কিমড মিল্ক আমদানি করা যাবে না।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট।
বাংলাদেশ সময়: ০০৫৭ ঘণ্টা, জুলাই ১২, ২০১৬
এসএমএন/এএ