বাংলানিউজের পাঠকদের এমনসব আকর্ষণীয় গন্তব্যের সন্ধান জানাতে এ আয়োজনের দ্বিতীয় পর্ব:
৬. ইয়োলোস্টোন ন্যাশনাল পার্ক, যুক্তরাষ্ট্রবিশ্বের প্রথম ন্যাশনাল পার্ক ইয়োলোস্টোন। একটি জ্যান্ত আগ্নেয়গিরির ওপর এর অবস্থান।
৭. আগ্রার তাজমহলস্ত্রী মমতাজের স্মরণে এই অসাধারণ স্থাপনাটি নির্মাণ করে মোঘল সম্রাট শাহজাহান। মার্বেল পাথরের তৈরি বিলাসবহুল এ ভবনটি স্থাপত্য বিষয়ক সেরা শিল্পকর্মগুলোর একটি। প্রতিবছর প্রায় ৩০ লাখ পর্যটক ভীড় করেন এই স্থানে।
৮. আংকর ওয়ত, কম্বোডিয়াকম্বোডিয়ার আংকর ওয়ত ১২ শতাব্দীতে স্থাপিত বিশ্বের বৃহত্তম মন্দির। ঐতিহাসিক এ মন্দিরটি নির্মাণ করেছিলেন রাজা দ্বিতীয় সূর্যবর্মণ। এর স্থাপত্যশৈলী প্রাচীন গ্রিস বা রোমের স্থাপনাগুলোকেও হার মানাবে। প্রথমে হিন্দু মন্দির হিসেবে নির্মিত হলেও পরে বৌদ্ধ মন্দিরে পরিণত হয়। তাই হিন্দু ও বৌদ্ধ উভয় ধর্মেরই কারুকাজ ও স্থাপনা চোখে পড়বে এখানে।
৯. মাচুপিচু, পেরু১৫ শতাব্দীতে ইনকা সভ্যতার একটি শহর মাচুপিচু। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৭৯০০ ফুট ওপরে এ শহরটি স্থাপিত হয়েছিল। এটি দক্ষিণ আমেরিকার একটি অন্যতম প্রধান প্রত্নতাত্ত্বিক কেন্দ্র এবং পেরুর সবচেয়ে আকর্ষণীয় দর্শনীয় স্থান। ইনকাদের রাজধানী কোস্কো থেকে ৭০ কিলোমিটার উত্তর পশ্চিমে এর অবস্থান।
১০. ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত, জাম্বিয়াজাম্বিয়ার ভিক্টোরিয়া ফলস পৃথিবীর সবচেয়ে চওড়া জলপ্রপাত। এর দৈর্ঘ্য ১,৭০৮ মিটার। এই জলপ্রপাতটি থেকে প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩৮ হাজার ঘনফুট পানি নিচে পড়ছে। এতো পানি একসঙ্গে আছড়ে পড়ায় সেখানে সৃষ্টি হয় ঘন কুয়াশা, আর এর মধ্যেই ভেসে থাকতে দেখা যায় রংধনু। বছরে আনুমানিক ১৫ লাখ পর্যটক ভীড় করেন ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাতে।
বাংলদেশ সময়: ০৯১৯ ঘণ্টা, জুলাই ১৪, ২০১৮
এনএইচটি/এএ