ঢাকা, রবিবার, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫

ফিচার

ইতিহাসের এই দিনে

স্যার উইলিয়াম হার্শেলের জন্ম

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৫৪৯ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৫, ২০১৯
স্যার উইলিয়াম হার্শেলের জন্ম স্যার উইলিয়াম হার্শেল

ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভালো, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার আশীর্বাদ-অভিশাপ।

তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সব সময় গুরুত্ব বহন করে। এ গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিন’।

১৫ নভেম্বর ২০১৯ শুক্রবার। ৩০ কার্তিক ১৪২৬ বঙ্গাব্দ। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪১ হিজরি। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

ঘটনা

১৬২১- উত্তর ভারতের কাংড়া দুর্গ মোগল সম্রাট জাহাঙ্গীরের দখলে চলে আসে।

১৭৯৫- হেরেসিম লেবে দিয়েফের উদ্যোগে বাংলার প্রথম মঞ্চনাটক ‘ছদ্মবেশী’ মঞ্চস্থ হয়।

১৮০৬- আমেরিকায় প্রথম কলেজ ম্যাগাজিন প্রকাশ হয়।

১৮৩০- প্রথম ভারতীয় হিসেবে রাজা রামমোহন রায় ইংল্যান্ড যাত্রা করেন।

১৮৩৭- আইজাক পিটম্যানের শর্টহ্যান্ড পদ্ধতি প্রথম প্রকাশ হয়।

১৯১৩- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন।

১৯৩৫- ফিলিপাইনে কমনওয়েলথের উদ্বোধন হয়।

২০০৭- স্মরণকালের সবচেয়ে ভয়াবহ সামুদ্রিক ঝড় ‘সিডর’ আঘাত হানে বরিশাল, বরগুনা-পিরোজপুরসহ দেশের উপকূলীয় এলাকায়।

জন্ম

১৬৭০- ডাচ দার্শনিক, অর্থনীতিবিদ ও ব্যঙ্গ রচয়িতা বার্নার্ড ম্যান্ডেভিল। তিনি মৌমাছিদের উপাখ্যান লিখে বিখ্যাত হয়েছিলেন।

১৭৩৮- জার্মান বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ জ্যোতির্বিদ ও সুরকার স্যার উইলিয়াম হার্শেল।

হার্শেল মননশীল কৌতূহলী মানুষ ছিলেন। তার পেশা তাকে সুর-শাস্ত্র সম্পর্কে উৎসাহিত করে তোলে। পরবর্তীতে তার আলোক-বিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিদ্যায় উৎসাহ তৈরি হলে নক্ষত্ররাজি সম্পর্কে সামগ্রিক সমীক্ষা শুরু করেন। ইউরেনাস গ্রহ আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে তিনি বিখ্যাত হন। তিনি প্রমাণ করেন, আকাশে আমরা যে ছায়াপথ দেখি, তা আসলে আমাদের সৌরজগতেরই অংশ। এটা কোটি কোটি তারার সমষ্টি। তিনিই প্রথম নিউটনের অভিকর্ষের সূত্রকে সৌর জগতের বাইরে, তারাদের জগতেও ক্রিয়াশীল হতে দেখেন। যদিও হার্শেলের কিছু ধারণা পরে ভুল প্রমাণিত হয়। সূর্যের কালো দাগগুলোকে তিনি গর্ত ভেবেছিলেন, কিন্তু সেগুলো আসলে আগুনের শিখার মধ্যে দেখতে পাওয়া কৃষ্ণবর্ণ পাহাড় ছাড়া কিছু নয়।

১৮৬২- বিশিষ্ট জার্মান লেখক গেরহার্ড হপম্যান।

১৯৮৬- ভারতীয় টেনিস খেলোয়াড় সানিয়া মির্জা।

মৃত্যু

১৮৫৬- প্রথম শব ব্যবচ্ছেদকারী বাঙালি চিকিৎসক মধুসূদন গুপ্ত।

১৯১৬- নোবেলজয়ী পোলিশ ঔপন্যাসিক হেনরিক সিয়েনকিয়েভিচ।

১৯১৯- নোবেলজয়ী সুইস রসায়নবিদ আলফ্রেড ভের্নেরর।

১৬২৯- হাঙ্গেরির রাজা বেথলেন গ্যাবর।

১৬৩০- জার্মান নক্ষত্রবিদ জোহানেস কেপলার।

১৯২৩- সাংবাদিক ও সম্পাদক পাঁচ কড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়।

১৯৫৯- নোবেলজয়ী স্কটিশ পদার্থবিজ্ঞানী চার্লস উইলসন।

বাংলাদেশ সময়: ০০৪৯ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৫, ২০১৯
টিএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।