ঢাকা: ব্রাজিল বিশ্বকাপ মাতাচ্ছে ছোট বড় মোট ১২টি স্টেডিয়াম। এর একেকটির সৌন্দর্য, দর্শক ধারণক্ষমতা, সুযোগ-সুবিধা একেকরকম।
সমুদ্র সমতলে অবস্থিত এ স্টেডিয়ামটির দর্শক ধারণক্ষমতা ৬৪ হাজার ৮৪৬ জন। এ মাঠে ফুটবল প্রথম গড়ায় ১৯৭৩ সালে। পরবর্তীতে নতুন করে তাকে আবারও সাজানো হয় ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসে। বছরভর এখানকার গড় তাপমাত্র ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি।
সাগরসমতলে অবস্থিত হওয়ার কারণে হাওয়া-বাতাস খেলা করে প্রচুর। জুন মাসে আচমকা যদি বৃষ্টি নেমে আসে কখনও অবাক হওয়ার কিছু নেই। ঘড়িতে সময় থাকবে গ্রিনিচ মিন টাইমের তিন ঘণ্টা পিছিয়ে। রিও থেকে দূরত্ব প্রায় দেড় হাজার মাইলের ওপরে।
ব্রাজিলের উত্তর-পূর্ব উপকূলে সুরক্ষিত বন্দর রয়েছে এখানে। সাগরতীরে বেলাভূমি রয়েছে প্রায় ১৬ মাইলের ওপর। বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনালসহ অনেকগুলো ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে এখানে।
নির্ধারিত বাজেট ও সময়ের মধ্যেই সম্পন্ন হয় এর নির্মাণকাজ। বিশ্বকাপ ম্যাচের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত স্টেডিয়ামের তালিকায় এটি প্রথম। ২০১১ সালের মার্চে প্রায় ১৬৭ মিলিন পাউন্ড ব্যয় ধরে শুরু হয় এর নির্মাণকাজ। বেলাভূমি থাকার কারণে পর্যটকের কাছে ভালোই জনপ্রিয়তা রয়েছে শহরটির।
বাংলাদেশ সময়: ১২১৮ ঘণ্টা, জুলাই ০৪, ২০১৪