আজারবাইজানের বাকু অলিম্পিক স্টেডিয়ামে ম্যাচের শুরু থেকেই বল দখলে সমান আধিপত্য দেখায় দুই দলই। তবে বেশকিছু গোলের সুযোগ পেলেও তা কাজে লাতে পারেনি কোনো দলই।
বিরতির পর প্রথম থেকেই আর্সেনালের রক্ষণ চেপে ধরে চেলসি। সাফল্যও পেয়ে যায় তারা। ৪৯ মিনিটে হ্যাজার্ডের ক্রস থেকে দারুণ এক হেডে গোল করে দলকে লিড এনে দেন অলিভার জিরুড।
৫৯ মিনিটে ব্যবধান বাড়ায় অল ব্লুজ শিবির। পেনাল্টি বক্সের বামপাশ থেকে হ্যাজার্ডের পাস থেকে বল পেয়ে যান পেদ্রো। বাম পায়ের কোণাকুনি শটে বল জালে জড়ান তিনি।
দুই গোলের লিড পেয়ে আক্রমণের গতি বাড়িয়ে দেয় চেলসি। ৬৪ মিনিটে পেনাল্টি বক্সের ভেতরে জিরুডকে ফাউল করলে পেনাল্টি পায় তারা। আর স্পট কিক থেকে গোল করতে ভুল করেননি হ্যাজার্ড।
৬৯ মিনিটে ডিবক্সের বাইরে থেকে দারুণ এক শটে গোলে আর্সেনালের ব্যবধান কমান অ্যালেক্স লোউবি। ম্যাচে ফেরার আভাস দেয় গানাররা।
তবে সেই আশা শেষ হয়ে যায় এরপরই। ৭২ মিনিটে ডিবক্সের বাম পাস থেকে জিরুডের বাড়ানো বলে দারুণ ফিনিশিংয়ে গোল করেন হ্যাজার্ড। ম্যাচের স্কোর লাইন দাঁড়ায় ৪-১।
এরপর চেষ্টা করেও আর কোনোভাবেই ম্যাচে ফিরতে পারেনি আর্সেনাল। ফলে ৪-১ গোলের জয় দিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো ইউরোপা লিগের শিরোপা ঘরে তোলে মাউরিজিও সাররির শিষ্যরা।
বাংলাদেশ সময়: ০৪০০ ঘণ্টা, মে ৩০, ২০১৯
আরএআর/জেডএস