রমজানে ইফতার করা, মুমিন মুসলিমদের জন্য আল্লাহর বিশেষ নিয়ামত। সারাদিন রোজা রাখার পর আমরা খেজুর খেয়ে ইফতার শুরু করি।
খাদ্যশক্তি থাকায় দুর্বলতা দূর হয়
খেজুর স্নায়ুবিক শক্তি বৃদ্ধি করে
রোজায় অনেকক্ষণ খালি পেটে থাকা হয় বলে দেহের প্রচুর গ্লুকোজের দরকার হয়
খেজুরে অনেক গ্লুকোজ থাকায় এ ঘাটতি পূরণ হয়
হৃদরোগীদের জন্যও খেজুর বেশ উপকারী
খেজুরের প্রচুর খাদ্য উপাদান রয়েছে
খেজুর রক্ত উৎপাদনকারী
হজমশক্তি বর্ধক, যকৃৎ ও পাকস্থলীর শক্তিবর্ধক
রুচি বাড়ায়
ত্বক ভালো রাখে
দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
খেজুরের আঁশ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে
পক্ষঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য উপকারী
ফুসফুসের সুরক্ষার পাশাপাশি মুখগহ্বরের ক্যান্সার রোধ করে
অন্তঃসত্ত্বা নারীর সন্তান জন্মের সময় খেজুর খেলে জরায়ুর মাংসপেশির দ্রুত সংকোচন-প্রসারণ ঘটিয়ে, প্রসব হতে সাহায্য করে। এছাড়াও এ ফল প্রসব-পরবর্তী কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তক্ষরণ কমিয়ে দেয়।
যেকোনো ফলের চেয়ে খেজুরের পুষ্টিগুণ বেশি। শুধু রমজান মাসের জন্য নয়, সারাবছর পরিবারের সবার জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় আমরা এই ফলটিকে রাখতে পারি।
বাংলাদেশ সময়: ১১০৭ ঘণ্টা, মার্চ ২৭, ২০২৩
এএটি