বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সোহেল রানার নেতৃত্বে ওই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এফসিপিএস পাস না করেও ট্রাংক রোডের নিরাময় মেডিক্যাল সেন্টারে ডা. মো: মিজানুর রহমান তার নামের সঙ্গে এফসিপিএস ব্যবহার করছেন।
শহরের জহিরিয়া মসজিদ সংলগ্ন এসএসকে রোডে কমপেক্ট হেলথ কেয়ার এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের প্যাথলজি রিপোর্টে এডভান্সড সাইন হাতেনাতে ধরে ফেলেন মোবাইল কোর্ট। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক শাহ জামাল খানকে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়।
লাইফ ডেন্টাল কেয়ারের পরিচালক এমদাদুল হক রাজীব নিজেই ডাক্তার সেজে দেখছিলেন রোগী। মোবাইল কোর্ট তাকে রোগীসহ ধরে ফেলেন। তাকে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
ই-স্কয়ার ল্যাবকে এক্সরে মেশিনের লাইসেন্স না থাকায় ৪০ হাজার, নিউ পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে লাইসেন্স ও মূল্যতালিকা না টানানোর অপরাধে ১০ হাজার, আল-কেমী হাসপাতালের লাইসেন্স না থাকার অপরাধে ২০ হাজার, আল-বারাকা হাসপাতালকে লাইসেন্স না থাকার অপরাধে ২০ হাজার ও হায়দার প্রাইভেট হাসপাতালের সালেহ উদ্দিন হায়দারকে ৩০ শয্যার হাসপাতালকে ৩১ শয্যা বানানো, ক্লিনিক্যাল বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় অবহেলা ও লাইসেন্স না থাকার কারণে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এ সময় সিভিল সার্জন কার্যালয়ের ডা. সাইফুর রহমান ভূইয়া উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়ঃ ০০৩০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২২, ২০১৭
এসএইচডি/এসআই/জেডএম