সোমবার (২ জুলাই) দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলমের নেতৃত্বে র্যাব-২ এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে।
সারওয়ার আলম জানান, ডায়াগনস্টিক সেন্টারটির ল্যাব ও স্টোররুমে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণে রি-এজেন্ট পাওয়া যায়।
ভোক্তার সঙ্গে এমন প্রতারণার কারণে প্রতিষ্ঠানটিকে ২৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয় বলেও জানান তিনি।
অভিযানের পরও বড় বড় হাসপাতালগুলো এমন অপকর্ম চালিয়ে যাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে সারওয়ার আলম বলেন, ২০১৫ সালে এই ডায়াগনস্টিক সেন্টারটিতে অভিযান চালিয়ে ৯ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছিল। এবার অভিযানে এসে অনিয়ম পেয়ে প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করার কথা ভেবেছিলাম। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটিকে সিলগালা করলে এখানে টেস্ট করিয়েছেন এমন অনেক রোগী ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। তবে পরবর্তীতে এমন অভিযোগ পেলে তাদের আরও বড় শাস্তি দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৫ ঘণ্টা, জুলাই ০২, ২০১৮
পিএম/এএ