এর মধ্যে জেলা সদরে ১ লাখ ২৩ হাজার ৪৫৯, ডোমারে ৭৭ হাজার ১১৩ জন, ডিমলায় ৯৪ হাজার ৫০০, জলঢাকায় ১ লাখ ৩৪ হাজার, কিশোরগঞ্জে ৭৪ হাজার ৯৪৮, সৈয়দপুরে ৩৪ হাজার ৭৮১, সৈয়দপুর পৌরসভা ৩৮ হাজার ৩৭১, নীলফামারী পৌরসভা, ১৭ হাজার ৮৩৭ শিশুকে ওই ট্যাবলেট খাওয়ানো হবে।
মঙ্গলবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নীলফামারী সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অবহিতকরণ সভায় এতথ্য জানায় জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।
সিভিল সার্জন (ভারপ্রাপ্ত) ডা. জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নাজিয়া শিরিন, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ওজমান গণি, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. আবু হেনা মোস্তফা কামাল, সদর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এনামুল হক সরকার প্রমুখ।
আগামী ১ থেকে ৭ অক্টোবর জেলার ছয় উপজেলার ১ হাজার ৬৮২টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ৫৩৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ৫০০ মিলিগ্রাম করে ১টি মেবেনডাজল ট্যাবলেট খাওয়াবেন স্বাস্থ্যকর্মীরা।
সভায় ডিসি নাজিয়া শিরিন বলেন, আমরা উন্নত দেশে পরিণত হচ্ছি। শিশুরাই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। তাদের সুস্থ রাখার দায়িত্ব আমাদের। কৃমি নিয়ন্ত্রণ হলে, আমরা সুস্থ মন, সুস্থ শরীর ও একটি সুস্থ জাতি পেতে পারি।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৮,ত ২০১৮
এসআরএস