ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় বিতর্ক এখন তুঙ্গে। ইন্টারনেটে জনসাধারণের অবাধ বিচরণ থাকবে না সরকার এটি নিয়ন্ত্রণ করবে।
এ বিষয়টি সামনে রেখে আগামী ৩ থেকে ১৪ ডিসেম্বর ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের (আইটিইউ) আয়োজনে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স অন ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স (ডব্লিউসিআইটি) সম্মেলন।
এ সম্মেলনে আইটিইউ তাদের ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেশন্সে (আইটিআর) পরিবর্তন আনতে চায়। এরই মধ্যে সেখানে বেশ কটি পরিবর্তনের সুপারিশও করা হয়েছে। সুপারিশের অন্যতম হলো ইন্টারনেট কি এখনকার মতো স্বাধীনভাবে চলবে, নাকি তার ওপর সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর নিয়ন্ত্রণ থাকবে? জাতিসংঘের ১৯৪টি সদস্য দেশের ভোট বলে দেবে ইন্টারনেটে সাধারণের অবাধ বিচরণ থাকবে, কি থাকবে না?
ইন্টারনেট সোসাইটি বাংলাদেশ ঢাকা চ্যাপ্টার এবং উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান ভয়েস যৌথভাবে ঢাকার ইঞ্জিনিয়ারস ইনিস্টিটউট মিলনায়তনের (আইইবি) ইঞ্জিনিয়ারস রিক্রিয়েশন সেন্টারে (ইআরসি) ২৮ নভেম্বর মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়েছে।
এ সভায় বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি), অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অফ বাংলাদেশ (এমটব), ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি), বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটির প্রতিনিধিরা ছাড়াও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন খাতের বিশেষজ্ঞেরা অংশগ্রহণ করবে। আয়োজক সূত্র এ তথ্য দিয়েছে।
বাংলাদেশ সময় ১৭৩১ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৭, ২০১২
সম্পাদনা: সাব্বিন হাসান, আইসিটি এডিটর