অনলাইন দুষ্কৃতকারীরা তাদের জঘন্য কর্মকান্ডে শিশুদেরকে বেছে নিয়েছে বহু আগেই। তাদের নিয়ন্ত্রণে শক্ত-আইন প্রয়োগ না হওয়ায় ক্রমেই তাদের কর্মকান্ড ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্ব অঙ্গণে।
এখন তারা যুক্তরাষ্ট্রে অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু করবে বলে জানায়। এর সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা আরো জানান এটা বেশ অশ্লীল বলে মনে হচ্ছে। আমাদের ধারণা যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন এখন অ্যাকাউন্টগুলোতে নজর দিচ্ছে। এদিকে ‘চিল্ড এক্সপ্লটেশন অ্যান্ড অনলাইন প্রটেকশন সেন্টার (সিইওপি) জানান, এ ঘটনার প্রায় ৩০ টি প্রতিবেদন হাতে আসে যেখানে কম করেও ৪ টি অ্যাকাউন্ট জড়িত ছিল।
আরেকজন মুখপাত্র জানান, যে কারও অ্যাকাউন্টে শিশুদের নিয়ে রুচিবিরুদ্ধ ছবি থাকলে তার বিস্তারিত তথ্য যুক্তরাষ্ট্রের এনসিএমইসি’তে হস্তান্তর করতে টুইটার আইনের দারা বাধ্য । এরপর তারা অনুসন্ধানের জন্য তথ্য অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট দেশের ‘ল ইনফোর্সমেন্ট এজেন্সির’ নিকট পাঠায়। তা না হলে শিশু বিশ্বাস হুমকির মুখে পড়বে।
এদিকে ছবিগুলো ব্রিটিশ ইউজার নাকি অন্য দেশের ব্যবহারকারীরা আপলোড করেছে তা অনুমান করতে পারছেনা তারা।
অন্যদিকে টুইটারে এ ধরনের ইমেজের মন্তব্য এখনো আছে। শিশুদের নিয়ে করা অপকর্ম সম্পর্কে টুইটারের একজনের মন্তব্য ‘ আমরা টুইটারে শিশু পর্নোগ্রাফি বরদাস্ত করিনা ’। আমরা যখন এটি তৈরি করি তখন এ ধরনের ছবি সম্পর্কে সতর্ক করি যে অবহিত ছাড়াই তাদের এ সাইট থেকে বাদ দেওয়া হবে। তবুও আপাতদৃষ্টিতে এ ধরনের ঘটনা বিদ্যমান।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৫ ঘন্টা, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১২