অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের অনাকাঙ্খিত ঘটনা বন্ধ এবং ব্যবহারকারীদের সচেতনতামূলক পথ নির্দেশনায় ৫ ফেব্রুয়ারি দিনটি ‘সেফার ইন্টারনেট ডে’ হিসেবে পালন হয়ে থাকে। ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন এবং ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো অনলাইন অঙ্গণকে সুরক্ষিত রাখতে এই উদ্যোগ নেয়।
উল্লেখ্য, নিরাপদ ইন্টারনেট দিবস হচ্ছে(এসআইডি)মূলত নিরাপত্তাকে সম্প্রসারিত করার পরিকল্পনা। যাতে অতিরিক্ত দায়িত্বের সাথে অনলাইন টেকনোলজি, মোবাইল ফোনের ব্যবহার বৃদ্ধি পায়। বিশেষভাবে সর্বস্তরের শিশু থেকে আরম্ভ করে অল্প বয়সীদের মধ্যে সচেতন আচরণ গড়ে তোলা।
উদোক্তাদের লক্ষ্য এ ধরনের কার্যক্রমে সরকারি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে সম্পৃক্ত করা। এ পরিকল্পনার মূল বিষয়-ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে প্রয়োজন শিক্ষা গ্রহনের যা একজন ব্যবহারকারীর জানা খুবই জরুরী। তাই যেগুলো অবশ্যই শিক্ষণীয় সেগুলোতে দৃষ্টিপাত করা উচিত।
এদিকে তথ্যপ্রযুক্তি অঙ্গণের অন্যতম দুই প্রতিষ্ঠান গুগল এবং মাইক্রোসফটও পিছিয়ে নেই। অনলাইন পরিবার কোন উপায়ে নিরাপদ থাকবে সেজন্য গত বছরে ‘গুড টু নো’ প্রকল্প চালু করে গুগল।
অন্যদিকে মাইক্রোসফট তাদের কার্যক্রমকে সমর্থন দিয়ে অনলাইন নিরাপত্তা বিষয়ক শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে।
সুত্র মতে, এ বছরে ‘এমসিএসআই’ কার্যক্রমকে আরো হালনাগাদ করেছে মাইক্রোসফট।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৫ ঘন্টা, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩
অনলাইন সিকউ