তথ্যপ্রযুক্তির অমিত সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়ন, দারিদ্র দূরীকরণ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির উদ্দেশ্য নিত্যনতুন ক্ষেত্র তৈরিতে বাংলাদেশ-কোরিয়া আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে। এ লক্ষ্যে নতুন নতুন ক্ষেত্র উদ্ভাবনের জন্য দুদেশ সম্মিলিত উদ্যোগ নেবে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) সচিব নজরুল ইসলাম খান ঢাকাস্থ কইকা (কোরিয়ান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি) কার্যালয় পরিদর্শন শেষে দুপক্ষের মধ্যে বৈঠকে এ আশা করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কইকার আবাসিক প্রতিনিধি কিম গোক-হি এবং ডেপুটি আবাসিক প্রতিনিধি কিম জে হুন। আইসিটি সচিবের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন আইসিটি মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ড. মোহাম্মদ আবুল হাসান।
এ বৈঠকে আলাদা সাইবার সিকিউরিটি এজেন্সি, আইসিটি অধিদপ্তরের ক্যাপাসিটি বিল্ডিং, কল সেন্টার স্থাপন, কোরিয়ান ভাষা শিক্ষার ভার্চুয়াল একাডেমি, ই-লার্নিং সেন্টার স্থাপন, ২০টি উপজেলায় রিসোর্স সেন্টার স্থাপন, টুডি, থ্রিডি স্পেশাল ইফেক্টস ল্যাব, যশোর হাইটেক পার্কে হার্ডওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি স্থাপনে বিনিয়োগ, নাটোরে ফ্রিল্যান্সার ইনস্টিটিউট স্থাপন, স্কিল স্ট্যান্ডারাইজেশ (লেভেল ১-৫) এবং আইসিটি লার্নারসদের জন্য সার্টিফিকেট প্রদানের বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
বাংলাদেশ সময় ১৯২৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১, ২০১৪
সম্পাদনা: সাব্বিন হাসান, আইসিটি এডিটর