আগামী ২০১৭ সালের মধ্যে ফেসবুকের ৮০ শতাংশ ব্যবহারকারী হারানোর সম্ভাবনা রয়েছে। ২০১৫ সাল থেকেই ফেসবুককে সেই অপ্রত্যাশিত অবস্থার মুখোমুখি হতে হবে।
প্রতিবেদনের তথ্য মতে, সামনের দিনগুলোতে ব্যবহারকারীদের চরম প্রত্যাখানে ফেসবুকের অগ্রসর হঠাৎই থমকে যাবে। সংক্রমণশীল ব্যাধির মত এটি মানুষের মধ্যে প্রবলভাবে ছড়িয়ে পড়ছে। গবেষণা দলটির দেওয়া সবশেষ সিদ্ধান্ত মানুষ যেমন উত্তেজনার সাথে ফেসবুক গ্রহণ করেছে তেমনিভাবে মুখ ফিরিয়ে নিবে ফেসবুক থেকে।
শীর্ষে থাকা এ মাধ্যমটির জনপ্রিয়তা নেতিবাচক কিছু ঘটনার মধ্য দিয়ে পর্যায়ক্রমে কমতে শুরু করছে। কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পূর্বেই ব্যাপকভাবে এগুলো সর্বক্ষেত্রে ছড়িয়ে যায় এমনটাও বলা হয়।
এছাড়া নজির হিসেবে মাইস্পেসকে ব্যবহার করে দেখানো হয় কিভাবে মানুষ মাইস্পেসে আগ্রহী হয় এবং বর্জন করে। ২০০৩ সালে স্থাপিত এ মাধ্যমটি ২০০৮ সালের মধ্যে ৭৫.৯ মিলিয়নের রেকর্ড করে। যখন যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিমাসে এ সংখ্যক দেখা হতো মাইস্পেস। এরপর ২০১১ সালের মধ্যে এর মারাত্মক পতন ঘটে।
এদিকে গুগল সার্চে দেওয়া সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ইউজারশিপ সম্পর্কিত তথ্যচিত্র উপস্থাপনের মাধ্যমে গবেষকরা মাইস্পেস এবং ফেসবুকের উত্থান আর পতনের দিকটি সুস্পষ্ট করে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৬ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৫, ২০১৪