ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

তথ্যপ্রযুক্তি

‘বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রে রচিত হয় তথ্য যোগাযোগের ভিত’

বিশেষ সংবাদদাতা | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৭৩৯ ঘণ্টা, মে ১৮, ২০১৫
‘বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রে রচিত হয় তথ্য যোগাযোগের ভিত’

ঢাকা: ১৯৭৫ সালের জুনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্থাপিত বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র সারাবিশ্বের সাথে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের যোগাযোগের সুদূরপ্রসারী ভিত রচনা করেছিলো। তারই সূত্র ধরে দেশ আজ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে এগিয়ে চলেছে।

বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবসের অনুষ্ঠানে এ কথা বলছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

দিবসটি উদযাপন ও আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়ন (আইটিইউ)’র ১৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে সোমবার রাজধানীর শেরেবাংলানগরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করছেন প্রধানমন্ত্রী।   

বঙ্গবন্ধু তার সাড়ে তিন বছরের সরকারে ডাক ও টেলিযোগাযোগ খাত তথা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির বিকাশে তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রেখে গেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, জাতির পিতার আন্তরিক প্রচেষ্টার ফলে বাংলাদেশ ১৯৭৩ সালে ‘আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (আইটিইউ)’র সদস্যপদ পায়। এরপর তিনিই পার্বত্য চট্টগ্রামের বেতবুনিয়ায় ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন উপগ্রহ ভূ-কেন্দ্র স্থাপন করেন।

কিন্তু এর মাত্র কিছু দিন পরে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করা হলে অন্যান্য খাতের মত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতেও বাংলাদেশের অগ্রগতি থেমে যায়, বেদনাভরে স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী।  

টেলিযোগাযোগ ও তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি: উদ্ভাবনের চালিকাশক্তি প্রতিপাদ্যে বিশ্ব টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য সংঘ দিবস ২০১৫ উদযাপনের উদ্যোগকে সময়োপযোগী বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  

দিবসটি উদযাপনের মাধ্যমে দেশে টেলিযোগাযোগ, ইন্টারনেট এবং তথ্য-প্রযুক্তির উন্নয়ন ও বিকাশ ত্বরান্বিত হবে। এসকল প্রযুক্তির প্রয়োগ এবং ব্যবহারে জনসচেতনতা আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

বিস্তারিত আসছে....

বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৬ ঘণ্টা, মে ১৮, ২০১৫
এমএমকে 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।