ঢাকা, মঙ্গলবার, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

তথ্যপ্রযুক্তি

প্রধানমন্ত্রীর সাহসী নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৪০৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০১৮
প্রধানমন্ত্রীর সাহসী নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে ডিজিটাল মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী-ছবি-বাংলানিউজ

রাজশাহী: সাহসী নেতৃত্ব ছাড়া দেশ এগিয়ে যেতে পারে না। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী নেতৃত্বে দেশ এখন এগিয়ে যাচ্ছে। আর তার সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয় দেশকে ডিজিটাল করে তুলেছেন। যার সুফল এরইমধ্যে বাংলাদেশের মানুষ ভোগ করতে পারছে।

মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজশাহীতে তিনদিনের ডিজিটাল মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম এসব কথা বলেন।  

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রোগ্রামের সহযোগিতায় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে রাজশাহী কলেজ মাঠে এ মেলার আয়োজন করা হয়েছে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সরকার রাজশাহীতে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করছে। আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি রাজশাহীর জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রী এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চারতলা ভবনগুলো ১০ তলায় উন্নীত করার পরিকল্পনাও সরকারের আছে। এ জন্য সময়ের প্রয়োজন। এই সময় দিতে হবে। তবে সেবার পরিধি বাড়াতে শিগগিরই তা করা হবে বলেও জানান মন্ত্রী।  

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন- সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য আখতার জাহান, বিভাগীয় কমিশনার নূর-উর-রহমান, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী সরকার ও রাজশাহী মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার (পশ্চিম) আমীর জাফর। স্বাগত বক্তব্য দেন রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মুহা. হবিবুর রহমান।  

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক হেলাল মাহমুদ শরীফ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

এবারের ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলায় সরকারি-বেসরকারি ৭০টি প্রতিষ্ঠান তাদের সেবা প্রদর্শন করছে। সেবার ধরন হিসেবে এবারই প্রথম মেলার স্টলগুলোকে নির্দিষ্ট প্যাভিলিয়নে ভাগ করে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে প্যাভিলিয়ন-১ এ রয়েছে ই-সেবা। প্যাভিলিয়ন-২ এ রয়েছে ডিজিটাল সেন্টার, পোস্ট ই-সেন্টার, ফিনান্সিয়াল ইনক্লুশন ও ব্যাংক।

আর প্যাভিলয়ন-৩ এ রয়েছে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি। এর মধ্যে রয়েছে জেলা ব্র্যান্ডিং, দক্ষতা উন্নয়ন, কর্মসংস্থান এবং রুরাল ই-কমার্স। শিক্ষা সংশ্লিষ্ট স্টলগুলো রয়েছে প্যাভিলিয়ন-৪ এ। এছাড়া প্যাভিলিয়ন-৫ এ রয়েছে তরুণ উদ্ভাবকদের উদ্ভাবিত জিনিসপত্র। ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলার দ্বিতীয় দিন বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টায় ‘মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু’ শীর্ষক গল্প বলার এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।  

সেখানে দু’জন রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা সবাইকে মুক্তিযুদ্ধের গল্প শোনাবেন। সেখান থেকে রয়েছে কুইজ প্রতিযোগিতাও। এই মেলা শেষ হবে আগামী বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে।

বাংলাদেশ সময়: ২০০২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০১৮
এসএস/আরআর

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।