ঢাকা: পরিস্থিতির ব্যাপারে যোগাযোগ রক্ষায় দুই কোরিয়া সম্মত হলেও উত্তর কোরিয়া সীমান্তে শক্তিবৃদ্ধি অব্যাহত রেখেছে বলে অভিযোগ করেছে দক্ষিণ কোরিয়া।
শনিবার (২২ আগস্ট) সীমান্তবর্তী ‘যুদ্ধবিরতি গ্রাম’ বলে পরিচিত পানমুনজন-এ অনুষ্ঠিত হয় ওই দ্বিপাক্ষিক বৈঠক।
হুয়াং পিয়ং-সো কিম জং-উনের পর উত্তর কোরিয়ার দ্বিতীয় শীর্ষ ব্যক্তিত্ব ও কিম ইয়ং-গন দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক বিষয়ক বিভাগের প্রধান বলে পরিচিত।
দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী বলছে, উত্তর কোরিয়ার ভেতরে সামরিক বাহিনী ও সাবমেরিনের অস্বাভাবিক নড়াচড়া পরিলক্ষিত হয়েছে।
দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, উত্তরের ৭৭টি সাবমেরিনের ৭০ শতাংশই ঘাঁটি ত্যাগ করেছে। এগুলোর বর্তমান অবস্থান দক্ষিণ কোরীয় সেনাবাহিনীর অজানা।
তিনি আরও জানান, শনিবার সন্ধ্যা নাগাদ সীমান্তে উত্তর কোরিয়া সামরিক শক্তি বাড়িয়ে প্রায় দ্বিগুণ করে ফেলেছে।
তিনি বলেন, দেখে মনে হচ্ছে, একদিকে উত্তর আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে, অন্যদিকে যুদ্ধপ্রস্তুতি নিচ্ছে।
এদিকে, রোববারও (২৩ আগস্ট) দুই কোরিয়া আলোচনায় বসেছে। এ আলোচনাও অনুষ্ঠিত হচ্ছে পানমুনজন গ্রামে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৪ ঘণ্টা, আগস্ট ২৩, ২০১৫
আরএইচ
** কী ঘটবে কোরীয় উপদ্বীপে?
** যোগাযোগ রক্ষায় সম্মত দুই কোরিয়া