সোমবার (১৩ মার্চ) পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ হাউস অব লর্ডসে এ বিল উত্থাপিত হলে তা পাস হয়ে যায়। এর ফলে চূড়ান্ত হয়ে গেলো ‘ব্রেক্সিট’।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, হাউস অব লর্ডসে ‘ব্রেক্সিট বিল’ পাস হয়ে যাওয়ায় এখন প্রধানমন্ত্রী টেরিজা মে ইইউ’র আর্টিকেল ৫০ মোতাবেক ‘ব্রেক্সিট’ প্রক্রিয়া শুরু করতে পারবেন। ব্রেক্সিট প্রক্রিয়া শেষ হলে আর কোনো আইন বা কার্যক্রমে ব্রিটেনকে ইইউ’র অনুমোদন বা সমর্থনের অপেক্ষা করতে হবে না।
মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) সকালেই বিলটি অনুমোদনের জন্য রাণীর কাছে যাবে। এরপর এটি আইনে পরিণত হবে।
নানা কার্যক্রমে ইইউর মুখাপেক্ষী থাকা না থাকার প্রশ্নে গত বছরের জুনে ব্রিটেনজুড়ে গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। এতে সংখ্যাগরিষ্ঠ ব্রিটিশরা বিচ্ছেদ বা ব্রেক্সিটের পক্ষে ভোট দেয়। সেই গণভোটের পর ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদেও পরিবর্তন আসে। ব্রেক্সিটবিরোধী ডেভিড ক্যামেরনের বদলে এ স্থানে আসেন ব্রেক্সিটপন্থি টেরিজা মে। সেই টেরিজাই এখন ব্রেক্সিটের চূড়ান্ত কার্যক্রমে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৪৪৩ ঘণ্টা, মার্চ ১৪, ২০১৭
এইচএ/