তিনি হলেন দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টের মধ্যে তৃতীয়, যারা ফৌজদারি অপরাধে গ্রেফতার হয়েছেন।
গিউন দুর্নীতির অভিযোগে সংসদ থেকে অভিশংসিত হওয়ার পর উচ্চ আদালতও অভিশংসনের পক্ষে ১০ মার্চ রায় দেন।
এর আগে প্রেসিডেন্ট থাকা না থাকা নিয়ে সংসদে ভোট হয়। তখন অভিশংসনের পক্ষে ভোট পড়ে ২৩৪ এবং বিপক্ষে মাত্র ৫৬।
মূলত রাজনৈতিক কেলেঙ্কারিতে নাম আসার পরপরই পার্কের বিরুদ্ধে রাস্তায় নামেন দক্ষিণ কোরিয়ার হাজারো সাধারণ জনতা। ক্ষমতা ব্যবহার করে তার বিশ্বস্ত সহযোগী চয় সুন-সিল বিভিন্ন বিষয়ে প্রভাব বিস্তার করেছেন এবং অর্থ উপার্জন করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে। যদিও তিনি এসব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছিলেন। ৬৫ বছর বয়সী পার্ক দেশটির প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হিসেবে ২০১৩ সালে ক্ষমতা গ্রহণ করেছিলেন। তবে দায়িত্বের পুরোটা পালন করতে পারেননি।
পার্ক গিউন-হাই ১৯৬৩ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ার ক্ষমতাসীন সাবেক প্রেসিডেন্ট পার্ক চুং-হি'র বড় মেয়ে।
বাংলাদেশ সময়: ০২৩২ ঘণ্টা, মার্চ ৩১, ২০১৭
ইএস