ইমানুয়েল থেকে অন্তত বছর ২৫ বড় নতুন হতে যাওয়া এই ফার্স্ট লেডি। দুজনের বয়সের পার্থক্যটা হলো ৩৯ ও ৬৪।
ফ্রান্সের ছোট্ট শহর অ্যামিন্সের একটি হাইস্কুলে পড়ার সময় নাট্যকলার শিক্ষিকা ছিলেন ব্রিজিট ম্যাক্রন। তবে পরিচয়টা আরও পাকা হয় যখন একটি নাটকে তারা দুজন একসঙ্গে কাজ করেন। ক্লাসের শেষের দিকে একটি নাটক একসঙ্গে লেখার জন্য শিক্ষিকার সঙ্গে দেখা হতো রোজ। এই কাজের সময় ইমানুয়েলের মাঝে তিনি খুঁজে পান চরম বিচক্ষণতা, বুদ্ধিমত্তা আর প্রজ্ঞার ছাপ। এতে প্রেমে পড়ে যান! পরে যখন পড়াশোনা শেষ করতে রাজধানী প্যারিসে যান ইমানুয়েল, তখন বয়স মাত্র ১৬ কি ১৭। সে বয়সেই প্রেমিকাকে দিয়ে যান বিয়ের প্রতিশ্রুতি।
তবে প্রশ্ন ওঠে কী করে বিয়ে সম্ভব? বয়সের এতো পার্থক্য...। এতে ইমানুয়েল বলেছিলেন, ‘‘কে কেয়ার করে এগুলো’’।
বাবা-মাও প্রশ্ন তোলেন, তারা মূলত ছিলেন বিব্রত। পরে তারা মেনে নেন কারণ ছেলের বয়স ১৮’র বেশি হয়ে যায় বলে।
ব্রিজিট ম্যাক্রনের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায় স্বামীর সঙ্গে। এরপর আগের ঘরের তিন সন্তানকে নিয়ে ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সঙ্গে থাকতে শুরু করেন। ২০০৭ সালে বিয়ের মধ্য দিয়ে তারা জুটিবদ্ধ হন। সেই থেকে আছেন এক ছাদের নিচে।
ব্রিজিট ম্যাক্রনের জন্ম ১৯৫৩ সালের ১৩ এপ্রিল আর ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর ১৯৭৭ সালের ২১ ডিসেম্বর।
ফরাসিদের নতুন প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ
ম্যাক্রোঁ নাকি ল্য পেন, কে আসছেন ফ্রান্সের নেতৃত্বে?
বাংলাদেশ সময়: ১১০৬ ঘণ্টা, মে ০৮, ২০১৭
আইএ