এই ভিডিও অবশ্য ২০০৭ সালে ট্রাম্প পুরোদস্তুর ব্যবসায়ী থাকার সময়। সেসময় তিনি একজন রেসলারের ফ্র্যাঞ্চাইজি ছিলেন।
ওই ঘটনায় ট্রাম্প যে প্রতিদ্বন্দ্বীকে মেরে শুইয়ে দিয়েছেন, সেই ব্যক্তির মুণ্ডুতে সিএনএনের লোগো বসিয়ে এবার রূপকভাবে পেটানো বোঝালেন বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যমটিকে।
এটা যে সিএনএনের প্রতি ট্রাম্পের আক্রোশ তা সহজেই বোঝা যাচ্ছে। কিন্তু একজন প্রেসিডেন্টের টুইটার থেকে তার দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে অপদস্থ করার ভিডিও কতোটুকু গ্রহণযোগ্য এবং প্রেসিডেন্টের পক্ষে কতটুকু কাণ্ডজ্ঞানসম্মত সে নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
ট্রাম্পের সমালোচকরা এ নিয়ে তুমুল সমালোচনায় মেতেছেন। খোদ ট্রাম্পের দল রিপাবলিকান নেতারাই টুইটারে অস্বস্তি প্রকাশ করছেন।
গত সপ্তাহজুড়েই সিএনবিসির দুই সঞ্চালককে আক্রমণসহ নানা ইস্যুতে সমালোচনায় বিদ্ধ হচ্ছিলেন ট্রাম্প। তার এই ভিডিও সেই বিতর্কের আগুনে আরও ঘি ঢাললো।
বাংলাদেশ সময়: ২২১৩ ঘণ্টা, জুলাই ০২, ২০১৭
এইচএ/