এদিকে বন্যায় পানি উঠে আসামের কাজিরাঙা জাতীয় উদ্যানের ৭৩ প্রাণীর মৃত্যু হয়েছে। গত ৫ জুলাই থেকে ১৪ জুলাই পর্যন্ত এসব প্রাণীর মৃত্যু হয়েছে, যার বেশিরভাগই পানিতে ডুবে।
উদ্যানের বর্ন কর্মকর্তা রোহিনি বল্লভ জানান, শুক্রবার বন্যা পরিস্থিতির খানিকটা উন্নতি হলেও এখনও উদ্যানের ৫০ শতাংশ পানির নিচে। বন্যার পানিতে অসুস্থ হয়ে পড়ায় বেশ কিছু প্রাণীকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
অপরদিকে বন্যার পানি থেকে বাঁচতে প্রাণীরা লোকালয়ে চলে আসছে। এতে বেড়েছে চোরাশিকারিদের দৌরাত্ম্য।
বন্যা থেকে রক্ষায় প্রায় আড়াইহাজার মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। পানিতে তলিয়ে গেছে ৮০ হাজার হেক্টর জমির ফসল।
বাংলাদেশ সময়: ১০০৯ ঘণ্টা, জুলাই ১৫, ২০১৭
জেডএস