আন্তর্জাতিক মিডিয়ার সুবাদে প্রকৃতির এ খেয়াল পর্যবেক্ষণ করেছে পুরো বিশ্ব। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মাটিতে ভবন ধসে যাওয়ার ঘটনাটি প্রথমে ছোট আকারে হলেও পরে ২শ’ ২০ ফুট গভীরে বিস্তৃতি লাভ করে। ল্যান্ডও হ্রদের কাছে তামপা এলাকায় চোরা গর্তে ভবনটি পুরোপুরি ধসে যায়। আরেকটি ভবনের অনেকাংশও ধসে পড়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, ভবনটি যে জায়গায় নির্মাণ করা হয়েছে সেখানে আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখের অবস্থান থাকতে পারে। ভবন ধসের পরপরই আশপাশের লোকজনদের তাদের বাসা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যায়, ভবনটি যেন কান্নার মতো হু হু শব্দে তলিয়ে যাচ্ছে মাটির গর্তে।
পেসকো কাউন্টির তথ্য কর্মকর্তা টেমবারি লেইন ওয়াশিংটন পোস্টকে জানিয়েছেন, চোরাগর্তটি এখনও সচল। আর এটি ধীরে ধীরে বড় হচ্ছে।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তারা জানান, সকাল সাড়ে ৭টার দিকে গর্তের পাশেই একটি নৌকা ছিল। তারা যখন ঘটনাস্থলে পৌঁছান তখন নৌকাটি গর্তের মধ্যে হারিয়ে যায়। সকাল সাড়ে ৯টার দিকে একটি ভবন পুরো ধসে যায় এবং আরেবটি বাড়ির অধিকাংশ ধসে পড়ে।
এ গর্ত থেকে সবাইকে ২শ’ থেকে ৩শ’ মিটার দূরে অবস্থান করার আহ্বান জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০২ ঘণ্টা, জুলাই ১৫, ২০১৭
জিওয়াই/আরআর