গত এপ্রিলে প্রতিনিধিরা পুনর্মিলনের জন্য সম্মত হন। আগস্টে উভয় দেশের সাধারণ ছুটির দিনে পুনর্মিলনের আয়োজন করা হবে।
উত্তর কোরিয়ার প্রতিনিধি পাক ইয়ং আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমকে জানান, পারস্পরিক সহানুভূতি ও বিশ্বাসের মাধ্যমে আমাদের সর্বোচ্চ ভালো ফলাফলের জন্য চেষ্টা করা উচিৎ। অতীতে নেতারা যে পথে হেঁটেছেন আমাদেরও তাদের অনুসরণ করা উচিৎ।
এদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিনিধিরা এ সফরকে মানবিক ও মানবাধিকার ইস্যু হিসেবে দেখছেন।
এর আগে ২০১৫ সালে উভয় দেশের বিচ্ছিন্ন পরিবারগুলোর পুনর্মিলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার (২১ জুন) সিউলভিত্তিক রেড ক্রসের প্রেসিডেন্ট পার্ক কিয়ুং-সিও বলেন, মানবিক এ ইস্যুতে আমাদের আলোচনা ফলপ্রসূ হবে।
যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে ১৯৫০-৫৩ সালের কোরিয়ান যুদ্ধ শেষ হয়। এ যুদ্ধের কোনো শান্তিচুক্তি হয়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১১৪৩ ঘণ্টা, জুন ২২, ২০১৮
এএইচ/আরআর