বুধবার (১ আগস্ট) রাজ্যটির ইডুকি জেলার একটি বাড়ি থেকে চারজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
পরিবারটির কোনো সদস্যকে গত চারদিন যাবৎ না দেখতে পেয়ে প্রতিবেশী ও তাদের স্বজনেরা বাড়িটিতে যায়।
বাড়ির কর্তার নাম কৃশনান (৫২), তার স্ত্রী সুশীলা (৫০), মেয়ে আরশা (২১) ও ছেলে অর্জুন (১৯)।
পুলিশের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, কৃশনান রাবার চাষ করতেন। সেইসঙ্গে তিনি জাদুবিদ্যা অনুশীলনও করতেন। তাদের মৃত্যুর কারণ এখনও জানা যায়নি।
পুলিশ জানিয়েছে, বাড়িটির পেছন দিকে মাটি খুঁড়ে তাদের একসঙ্গে চাপা দেওয়া হয়েছিল। বাড়িটি থেকে ছুরি ও হাতুড়ি জব্দ করা হয়েছে। নিহতদের শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। পুলিশ ধারণা করছে, হাতুড়ি বা অন্য কিছু দিয়ে তাদের আঘাত করা হয়েছে।
এখনও ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়া যায়নি। তবে পুলিশ ধারণা করছে, তাদের ২৯ জুলাইয়ের পরে খুন করা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, তদন্ত শুরু হয়েছে। সবদিক বিবেচনা করা হচ্ছে।
এর আগে জুলাই মাসের প্রথমদিকে রাজধানী দিল্লির বুরারিতে একই পরিবারের ১১ সদস্য আত্মহত্যা করেন। এরপর হাজারিবাগে এক অবস্থাসম্পন্ন পরিবারের ছয়জনের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩৯ ঘণ্টা, আগস্ট ০২, ২০১৮
আরআর